কত হবে তানভীরের বয়স? ২৮ থেকে ৩৫?
কত হবে শেখ হাসিনার বয়স? ৭০?
কতদিন বাঁচবে শেখ হাসিনা? কতদিন বাঁচবে ১২০০ পরিবারের সদস্যরা?
৮১ মিলিয়ন ডলার অনেক টাকা
আসলে টাকাগুলো কার?
বাংলাদেশের? বাংলাদেশের জনগনের?
টাকার প্রতি একটা লোভ থাকে হিংসুক গৃহবধুদের। কারণ ওরা লেখাপড়া করেনি, কাজ করেনা। স্বামীর আয়ের উপরে নির্ভরশীল। সেজন্য স্বামীর আয়কে নিজের মনে করে এবং স্বামীর পরিবারের সাথে কূটনামী করে বা ভাগ দিতে চায়না। এইসব কুটনা গৃহবধুদের সমস্যা অনেক। এরা হীনমন্যতায় ভোগে। সব সময় মনে করে সবাই তার স্বামীর টাকা খেয়ে ফেলছে। এরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। যখন স্বামী তাকে বাচ্চা উৎপাদন ও রাতে পা উঠিয়ে দেবার জন্য ব্যবহার করে তখন তার ভেতর শুন্যতা আরো বৃদ্ধি পেতে থাকে। সে ক্ষমতা পেতে চায়। বাপের মত , ভাইয়ের মত হতে চায়, সে কেড়ে নিতে চায়, উঠিয়ে নিয়ে আসতে চায়, হত্যা করতে চায়, ধ্বংস করে ফেলতে চায়, যখন কিছু পারেনা তখন সে ঘরের ভেতরে সব চাইতে নিরীহ প্রানী গৃহকর্মীর উপরে নির্যাতন করে। যখন সে ক্ষমতা হাতে পায় তখন সবার কাছ থেকে টাকা চায়, সে লাশ ফেলতে থাকে – বাপ, ভাইয়ের মত। টাকা, ক্ষমতা, খাওয়া আর লাশের প্রতি তার অনেক লোভ। তার মগজ শূন্য। সে চোখের সামনে শুধু লাশ দ্যাখে, শুধু নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে আর এই অসুখ থেকেই সে তার ক্ষমতা ও লুট করা টাকা নিরাপদ করতে চায় আর সেই নিরাপত্তার জন্য সে যত্র তত্র লাশ বিছাতে থাকে।
বাংলাদেশে এখন খুব কম পরিবার আছে যারা ছাত্রলীগ বা আওয়ামীলীগ বা পুলিশের দ্বারা লাঞ্ছিত হয়নি। প্রবাসে আছে এমন খুব কম শ্রমিক আছে যারা দেশে ফিরে যেয়ে নানা রকমের হুমকীর মুখোমুখী হয়নি। নানাভাবে অপমানিত হয়নি। অনেকে জেলও খেটে এসেছে। অপরাধ কিছুনা -এক দল ডাকাতে ভরে গেছে সমগ্র বাংলাদেশ। ডাকাতেরা তথাকথিত সরকার। ডাকাতেরা মন্ত্রী। ডাকাতেরা এমপি। চোর, ডাকাত, ধর্ষক, লুচ্চা, লম্পটেরা বাংলাদেশের এক বিশেষ শ্রেনী যারা বাংলাদেশের জাতীয় সম্পদ লুট, ধ্বংস করে সব কিছু শূন্য করে ফেলেছে এখন বাকী আছে বিপুল জনসম্পদ ও তাদের মাংস।। পুলিশেরা সবার বাসায় কি কি সম্পত্তি আছে , কে কত টাকা বেতণের চাকুরী করে সব তালিকা করে ফেলেছে। সবার থেকে টাকা নিয়ে সবার সব সম্পত্তি হরফ করে সেই দুঃখী গৃহবধু সেই জটিলা, কুটিলা, মগজহীন, মেধাহীণ, সৃজনশীলতাহীন, মূর্খ গৃহবধু সবাইকে তার পায়ে নিচে রাখতে চায়।
তানভীর হাসান জোহা নিজেও জানেনা সে কিভাবে এই ডাকাতদের লুটের মাঝখানে এসে আটকে গেছিল। তানভীরের অডিও টেপ শুনলাম। যা শুনে মনে হলো তানভীরকে আনা হয়েছিল তদন্দ করার জন্য সাথে র্যাব ও গোয়েন্দারা ছিল। তদন্ত হওয়া উচিৎ ছিল লোক দেখানো। রং মেখে শুয়ে আছে গোছের। কিন্তু তানভীর ভুল করে ফেলেছে। কোথায় যেন তার খটকা লেগেছে। এইভাবেই তানভীর জানতে পারে যে এই লুটের সাথে জড়িত রয়েছে এক বিশাল দল আর নেতৃত্ব দিচ্ছে সেই জটিলা, কুটিলা, হীনমন্যতায় ভোগা, লোভী গৃহবধু যার কোন মেধা নেই, যে শুধু ধবংস করতে জানে যে শুধু খেতে পারে, টাকা, ক্ষমতা, গরু, আর মানুষের লাশ।
এই জটিলা, কুটিলা, ডাকাত প্রধাণের বয়স ৭০ বছর। যেহেতু তার সময় শেষ হয়ে এসেছে তাই সে এইবারে শেষ ক্ষ্যাপ মারলো বাংলাদেশ ব্যাংকে। বহু বছর আগে তার ভাই ব্যাঙ্ক ডাকাতি করে গুলি খেয়েছিল। প্রস্থানের আগে শেষ ক্ষ্যাপ । প্রস্থানের আগে ভারতের হাতে তুলে দিয়ে যাবে যা কিছু বাকী আছে – নদী, সুন্দরবন, সমুদ্রগর্ভে তেল, গ্যাস, খনিজ ও বিশাল মানব কৃতদাস।
অনেক মানুষ গুম হয়েছে, খুন হয়েছে, নির্যাতিত হয়েছে। বাংলাদেশের সব বাসার উঠানে এখন সন্তানের রক্তের দাগ লেগে আছে। সব বাসার পেছনে সন্তানের কবর। অনেক মায়ের বুক খালি হয়েছে। অনেক স্ত্রী স্বামী হারিয়েছে। অনেক শিশু এতিম হয়েছে। বাংলাদেশ কোন যুদ্ধ হচ্ছেনা। বাংলাদেশ হয়ে গেছে পালেস্টাইন। টাকা, ক্ষমতা, গরু আর মানুষের রক্ত এখন সবার প্রিয়।
তানভীর হাসান জোহা এখন নিখোঁজ। পুলিশ জিডি নিচ্ছেনা।
সংবাদ মাধ্যম গুলো তোতাপাখির মত বলে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক থেকে হাকাররা ১০০ মিলিয়ন ডলার লুট করেছে।
ডাকাতের সামনে থেকে কি কেউ টাকা লুট করে নিয়ে যেতে পারে?
Moin Ahmed liked this on Facebook.
Toriquzzaman Khan liked this on Facebook.
Sirazul Islam liked this on Facebook.
Mojibur Rahman liked this on Facebook.
Anwarul Hassan liked this on Facebook.
Tania Jesmin liked this on Facebook.
Kamal Tahmi liked this on Facebook.
Torikul Islam liked this on Facebook.
Sumon Aminul liked this on Facebook.
Sumon Khan liked this on Facebook.