চার মাস আগে রুমা আক্তার সৌদিতে পাড়ি দেন। বাবুল নামে এক দালাল তাকে অফিসের কাজ বলে ভিসা দেয় এবং বেশ কয়েকবার হাতিয়ে নেয় বড় অংকের টাকা। শেষে কাজ পান এক নিষ্ঠুর লোকের বাসাবাড়িতে। ঠিকমতো খেতে পান না, মারধর করে। এমনি দুর্ভাগ্যের কথা সৌদি প্রবাসী আবদুল হালিম নিহনকে জানান রুমা আক্তার। এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশের করার পর বিষয়টি আলোচনায় আসে।
দাবি ওঠে রুমা আক্তারকে নির্যাতন থেকে উদ্ধার করে দেশে ফিরিয়ে নেয়ার। অবশেষে তিনি উদ্ধার পেলেন।
গণমাধ্যমে রুমার এ করুণ কাহিনী ছড়িয়ে পড়লে বাংলাদেশ থেকে রুমা আক্তার যে অফিসের মাধ্যমে সৌদিতে আসেন সে অফিস থেকে সৌদি আরবে যোগাযোগ করা হয়। রুমা আক্তারকে যে অফিস গ্রহণ করেছিল সেটির সাথেও যোগাযোগ করা হয়।
রুমা আক্তারকে উদ্ধারে সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর (শ্রম) সারওয়ার আলমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। গত ১৪ নভেম্বর তাকে দেশে পাঠানো হয়েছে। রুমা দেশে যাওয়ার পথে রিয়াদ কিং খালেদ আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট থেকে আবারো কল দিয়ে ধন্যবাদ জানান সবাইকে যারা যারা রুমাকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সহযোগিতা করেছেন।
তার একটি দাবি, যে দালাল তাকে মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে বিদেশে পাঠিয়েছে তার কাছ থেকে টাকাটা যেন উদ্ধার করে দেয়া হয়।
Md Azizul liked this on Facebook.
Md Sabbir liked this on Facebook.