অনুবাদে তিন প্রযুক্তি

কাগুজে অভিধানের দিন প্রায় শেষের পথে। কেবল স্মার্টফোনই নয়, সাধারণ সেলফোনেও ব্যবহার করা যায় প্রয়োজনীয় এ সেবা। অ্যাপের পাশাপাশি ওয়েবসাইটেও অনুবাদ সেবা পাওয়া যায়। প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে তিন উপায়ে এ সেবা পাওয়া যায়। এ তথ্য জানিয়েছে দি হাফিংটন পোস্ট।

অনুবাদ অ্যাপের জন্য বহুল ব্যবহৃত গুগল ট্রান্সলেটর। এছাড়াও গত বছর ওয়ার্ল্ড লেন্স নামে একটি অনুবাদ অ্যাপ কেনে অনলাইন অনুসন্ধানে শীর্ষ প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি এটিকে গুগল ট্রান্সলেরটরের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। এর সুবাদে অ্যাপটি স্মার্টফোনের ক্যামেরা ব্যবহার করেও বিভিন্ন প্রতীকের অর্থ বলে দিতে পারে।

কেবল লিখিত রূপই নয়; কিছু কিছু অ্যাপ ভিনদেশী শব্দের অর্থ উচ্চারণ করতে সক্ষম। যেগুলো কথোপকথনের জন্য বেশ কার্যকর। এ ধরনের অ্যাপের মধ্যে উল্লেখযোগ্য আইট্রান্সলেট ভয়েস টু ও আইভয়েস ট্রান্সলেটর প্রো। ব্যবহারকারী অ্যাপটি চালু করে বিদেশি শব্দ বললে, অ্যাপটি অর্থ উচ্চারণ করে শোনাবে। দেখাবে লিখিত রূপও। ভিনদেশি কারও কাছে কোনো বিষয়ে জানতে চাওয়ার কাজটি সহজ করে দেয় এ অ্যাপ।

অনুবাদের জন্য অনলাইনভিত্তিক কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এখানে অবশ্য প্রযুক্তির চাইতে মানুষের ভূমিকাই বেশি। অল্প সময়ের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত অনুবাদ সরবরাহে কাজ করে ‘ওয়ান আওয়ার ট্রান্সলেশন’সহ অন্য প্রতিষ্ঠান।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.