হাসপাতালে শিশু সাদিয়া মির্জা
লিভার মানুষের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।।লিভার ছাড়া মানুষ বাঁচেনা। লিভার ডোনার দুই রকম হতে পারে জীবিত এবং মৃত । জীবিত মানুষের একটি লিভার এক বা দুই ভাগে ভাগ করে ডোনেট করা যায় ফলে যার লিভার নেই সে এবং যে জীবিত মানুষ তার লিভার ভাগ করে দিচ্ছে সে – দুইজনই বাচতে পারে।
শিশু সাদিয়া মির্জা জন্মগ্রহণ করেছে চর্বিযুক্ত লিভার নিয়ে ফলে ডাক্তার তার লিভার কেটে ফেলে সাদিয়ার মায়ের ১/৩ ভাগ লিভার কেটে সন্তানকে দিয়েছে।
লিভারের কাজ থেমে গেলেই এক ঘন্টার ভেতর মানুষের মৃত্যু হতে পারে । লিভার স্থানান্তর একজন মানুষকে জীবিত করে তুলতে পারে। লিভার ট্রান্সপ্লান্ট খুবই ব্যয়বহুল। বাংলাদেশে এই সার্জারী হয়না। এই ট্রান্সপ্লান্ট হয়েছে ভারতের একটি হাসপাতালে। শিশু সাদিয়া ও তার মা দুইজনকেই ডাক্তার দেখাতে হয় । ডাক্তার দেখানোর জন্য প্রতি ছয় মাস পর পর ভারতে যেতে হয়।
লিভার ট্রান্সপ্লান্ট ব্যয়বহূল , ভারতে যাতায়াত, থাকা খাওয়া ও ডাক্তারের খরচা সবই বহন করেছে সাড়া বিশ্বের বিভিন্ন মানুষ। এইসব মানুষেরা সাহায্যের হাত প্রসারিত না করলে সাদিয়া হয়তো জীবিত থাকতে পারতোনা। আল্লাহ্ আমাদের সৃষ্টি করেছেন একে অন্যকে দেখার জন্য। মানুষ মানুষের জন্য। শিশু সাদিয়া মির্জা তার মাবাবার সাথে পাবনাতে বসবাস করে।
মার্কিন যুক্তরাস্ট্রে অবস্থান করছেন এমন একজন ভাল মানুষ লিভার ট্রান্সপ্লান্টের জন্য ভারতের এই হাঁসপাতালে যেতে পরামর্শ দেন। দুবাইয়ের একজন ভাল মানুষ প্রবাসী বাংলাদেশী সাদিয়ার সার্জারীর জন্য সাহায্য করেছেন। বিগত তিন বছর ধরে সারাবিশ্বের বিভিন্ন প্রবাসি এবং দেশে অবস্থানরত ভাল মানুষেরা সাদিয়া মির্জার চিকিৎসা ও প্রতি ছয় মাস পর পর ডাক্তার দেখাবার জন্য অর্থ সহযোগীতা করছে। সাদিয়া মির্জাকে ডাক্তার দেখাতে হবে আজীবন।
সাদিয়া মির্জার ব্লাড টেস্ট, ওষুধ এবং ডাক্তার দেখানোর খরচা এছাড়া রয়েছে ভারতে যাতায়াত এবং থাকা খাওয়ার খরচ সব মিলিয়ে প্রতি ছয় মাস পর পর দুইলাখ টাকার দরকার হয়।
সাহায্যের জন্য হাত প্রসারিত করুন। ২০০০ মানুষ যদি ১০০ টাকা করে বিকাশ করেন তাহলেই ২০০০ * ১০০ = ২০০,০০০। আসুন শিশু সাদিয়া মির্জাকে বেঁচে থাকতে সাহায্য করি।
বিকাশ নং সহ সব তথ্য নীচে দেওয়া হলো ।
excellent post, very informative. I wonder why the other specialists of this sector do not notice this. You must continue your writing. I’m confident, you have a great readers’ base already!
I would like to thnkx for the efforts you have put in writing this blog. I am hoping the same high-grade blog post from you in the upcoming as well. In fact your creative writing abilities has inspired me to get my own blog now. Really the blogging is spreading its wings quickly. Your write up is a good example of it.
Some genuinely interesting info , well written and generally user friendly.
I rattling thankful to find this internet site on bing, just what I was looking for : D besides saved to fav.
excellent post, very informative. I wonder why the other specialists of this sector do not notice this. You must continue your writing. I’m confident, you have a great readers’ base already!
I would like to thnkx for the efforts you have put in writing this blog. I am hoping the same high-grade blog post from you in the upcoming as well. In fact your creative writing abilities has inspired me to get my own blog now. Really the blogging is spreading its wings quickly. Your write up is a good example of it.