https://bookkeepingnexus.com/Fraud_Anwar_Parvez/FraudBangladesh.html
করোনা ভাইরাসকে বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষ স্বাগত জানিয়েছে শুরু থেকেই। বাংলাদেশীরা খুব সাহসী। বীর বাঙ্গালী। এই বীরেরা করোনা ভাইরাসকে যেভাবে প্রতিহত করতে পেরেছে বিশ্বের কোন দেশ তা পারেনি। শুধু করোনা ভাইরাস না – বাংলাদেশে সব ধরণের সন্ত্রাস, আইসিস, বিডিআর, জামাত- শিবির, বিএনপি, হেফাজতে ইসলামের এতিম শিশুকিশোর যারা রং মেখে শুয়েছিল সব ধরণের ভাইরাসকে কঠিনভাবে দমন করা হয়েছে। বাংলাদেশের জেলগুলাতে উপচে পড়ছে কয়েদী। তিল ধারনে ঠায় নেই। সেদিন নতুন একটি জেলখালা নির্মান করা হয়েছে পূর্ব নির্ধারিত তালিকা ধরে নিরীহ মানুষকে অপরাধী বানিয়ে জেলের ভাত খাওয়াবার জন্য। সবগুলা জেল থেকেই খুনের দাগী সাজাপ্রাপ্ত আসামীদেরকে ক্ষমা করে দিয়ে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে যেহেতু সমাজে তাদের চাহিদা রয়েছে।
নিরীহ দুষ্কৃতিকারীদের জন্য জাগা খালি করা হয়েছে।
তবুও জেলে ঠাই নাই।
জেলে যারা গেছে তাদের জমিজমা বাড়িঘর স্ত্রীপুত্রকন্যা পরিবার দিনরাত পুলিশ উকিল আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরে ঘুরে টাকাকড়ি বিষয় সম্পত্তি যা কিছু সম্বল ছিল তা দিয়েও কোন সুরাহা করতে পারেনি ।
সিদ্ধান্ত একবার নেওয়া হয়ে গেলে সেটা বদলাতে পারেনা।
একটি চলচ্চিত্র একবার চিত্রায়িত হয়ে সিনেমা হলগুলোতে প্রদর্শিত হয়ে গেলে কি তা বদলে ফেলা যায় ? যায়না। ঠিক তেমনি দিল্লী যখন ঢাকাতে কোন স্ক্রিপ্ট পাঠায় তখন তা চিত্রায়িত/বাস্তবায়িত করতে কাকে কাকে ফাসানো হবে সেটা একবার নির্ধারিত হয়ে গেলে আর বদল হয়না।
করোনা যখন বাংলাদেশে এলো তখনই দেশের মহান ব্যক্তিরা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললো এই করোনা নিয়ে তারা কিভাবে খেলাধুলা ব্যবসা বাণিজ্য করবে । সাড়া বাংলাদেশে দেখা গেল মাননীয় ব্যক্তিরা বস্তা বস্তা চাউলের গুদাম সৃষ্টি করছে।
সাড়া দেশের সকল সন্মানীয় ব্যক্তির বাসা হয়ে গেল ব্যক্তিগত চাউলের গুদাম। চারিদিকে পাহাড়ের মত উঁচু উঁচু চাউলের বস্তা । দেশের মানণীয় সন্মানীয় ব্যক্তিরা বিবৃতি দিতে লাগলো ঃ
করোনাকে আমরা জয় করতে পেরেছি
প্রধানমন্ত্রীর যোগ্য নেতৃত্বে করোনা একেবারে সাইজের ভিত্রে আছে
ইত্যাদি।
এসব বলার কিছুদিনের ভেতরই সন্মানীয় ব্যক্তিদের মধ্য থেকে কেউ কেউ করোনাতে আক্রান্ত হয়ে পটল তুলতে লাগলো । এরা মরার সাথে সাথে আর একটি নতুন ব্যানিজ্য সৃষ্টি হয়ে গেল তা হলোঃ
দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট, মান সন্মান হানী, কটূক্তি গ্রেফতার বাণিজ্য। বাংলাদেশীরা জন্ম থেকেই বীর সৃজনশীল বনিক। তবে এদের বাণিজ্য পারিবারিক। এই পরিবারের সদস্য সংখ্যা হলো ১৬৪,৬৬৭,৭৪২ ।
এই বীর সৃজনশীল বনিক পরিবারে করোনা এসে প্রথমে বিভ্রান্ত হয়ে গেছিল। সবাইকে লকডাউনে থাকতে বলা হলো আবার গার্মেন্টস শ্রমিকদের কাজে আসতে বলা হলো । শ্রমিকেরা সব হেঁটে হেঁটে কাজে এলো তো গার্মেন্টস এর গেইট বন্ধ করে দেওয়া হলো । পথের ক্লান্তি পেটের ক্ষুধা গেটের সামনে কেউ কেউ অজ্ঞান হলো কেউ কেউ সারারাত পথে ঘুমালো কেউ কেউ মরে গেলো । এত বড় পরিবারের কে কার খবর রাখে? তারপর তাদের সবাইকে যার যার ঘরে ফিরে যেতে বলা হলো। গার্মেন্টস শ্রমিক ছাটাই হলো । পাটকল বন্ধ করে দেওয়া হলো। সেখানেও ড্রামা হলো । ফটো সেশন । অনশন । গালে রসগোল্লা নিয়ে অনশন ভঙ্গ, হাসি , লাইট, ক্যামেরা, এ্যাকশন ।
এর ভেতর করোনাতে মালামাল সমেত অনেক সচীব, স্বঘোষিত মন্ত্রীরা পটল তুলে ফিরে গেলো চোর সম্রাজ্যের প্রতিষ্টাতার কাছে। ভি আই পি চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে যারা পটল তুলেছে তাঁরা সবাই মহান চোঁর সম্রাজ্যের মাননীয় প্রতিষ্টাতার কাছে যেয়ে সম্ভবত গালগল্প বলছে কিভাবে তাদের মানণীয় নেত্রী দেশরত্ন করোনাকে সাইজ করেছে ইত্যাদি ।
করোনা সাহেব কল্পনাও করতে পারেনি তাকে পূঁজি করে এতগুলো বাণিজ্যের দিক উন্মোচিত হতে পারে। এইখানে কে গর্ববোধ করবে? করোনা নাকি চোর সম্রাজ্যের প্রতিষ্টাতা নাকি চল্লিশ চোর ? বলা মুশকিল। করোনা বাণিজ্যগুলার ভেতর সব চাইতে বেশী সৃজনশীলতা দেখাতে পেরেছে রিজেন্ট।
টেস্ট না করেই টেস্ট রেজাল্ট।
পরীক্ষা না দিয়েই সার্টিফিকেট।
জনগণের ভোট ছাড়াই জনগনের নির্বাচিত প্রতিনিধির মত।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের চক্রান্তকারীদের বিদ্রুপ, কটুক্তি যে পরিমাণে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছিল সেই ভাবমূর্তিকে পুনঃপ্রতিষ্টা করে বাংলাদেশকে সগর্বে মাথা তুলে দাঁড়াতে সাহায্য করলো রিজেন্ট তার ভুয়া করোনা সার্টিফিকেট প্রতারণার মাধ্যমে।
আপনার করোনা আছে কি নেই সেটা অনেকটা ভাগ্য গণনার মত। তবে করোনার রেজাল্টের জন্য হাত চোখ নাক গলা রক্ত গু মুত ইত্যাদি কিছু পরীক্ষা করা লাগেনা । কপালের ভাঁজ বা হাতের রেখাও দেখা লাগেনা । এটা অটোমেটিক প্রিন্ট হয় রিজেন্টে। ১০০% নির্ভেজাল রেজাল্ট।
ল্যাবের বাইরে অপেক্ষামান মানুষ খোলা আকাশের নীচে পথে ঘুমাচ্ছে ।
হাসপাতালের সামনে লাশ । বাবার কাধে শিশুর লাশ । চারিদিকে বেকারত্ব ক্ষুধার্ত মানুষের হাহাকার। চঞ্চডুবি – মানুষের মৃত্যু আর “জল্বেডা” নাটকের মঞ্চায়ণ। এর ভেতর চলছে হত্যা চু্রি ডাকাতি ধর্ষণ ।
তার উপর আছে মানহানী, কটুক্তি, ভাবমূর্তি নষ্ট গ্রেফতার, মামলা, জরিমানা , জেল।
চোর সম্রাজ্যের সম্রাজ্ঞির সেন্স অফ হিউমার আছে। উনি লাশ ভালবাসেন টাকা ভালবাসেন আর ভালবাসেন সম্রাজের দাসেদের জন্য দুর্ভোগ সৃষ্টি করে তাদের ভোগান্তি দেখতে আর তা নিয়ে তামাশা ঠাট্টা করতে।



























I’m impressed, I have to say. Actually not often do I encounter a weblog that’s both educative and entertaining, and let me tell you, you may have hit the nail on the head. Your thought is outstanding; the problem is something that not sufficient people are talking intelligently about. I am very happy that I stumbled across this in my search for one thing relating to this.
After examine just a few of the blog posts on your website now, and I truly like your means of blogging. I bookmarked it to my bookmark website listing and shall be checking again soon. Pls try my website online as effectively and let me know what you think.
Greetings! I know this is somewhat off topic but I was wondering which blog platform are you using for this site? I’m getting sick and tired of WordPress because I’ve had issues with hackers and I’m looking at alternatives for another platform. I would be awesome if you could point me in the direction of a good platform.
Everything is very open and very clear explanation of issues. was truly information. Your website is very useful. Thanks for sharing.