https://bookkeepingnexus.com/Fraud_Anwar_Parvez/FraudBangladesh.html
কুয়াতে যখন ব্যঙ্গ থাকে তখন মোটামুটি নিরাপদই থাকে হয়তোবা। কুয়া থেকে বেড়িয়ে এলেই চারিদিকে শত্রু। কেউ হয়তো মুখে তুলে নিয়ে গিলে ফেলতে পারে। বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি, বেকারের সংখ্যাবৃদ্ধি, অর্থনৈতিক বাজারে আয় করার উপায় নেই অথচ চারিদিকে নানাধরণের পন্যের সমারোহ যা কেনার জন্য অনেকেই অপরাধের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য অনেকেই আত্মহত্যা করে, সন্তান হত্যা করে, নিজেকে বা সন্তানকে বিক্রি করে দেয়। তখন ওরা খবর হয়ে যায়। এইসব সমস্যা যাদের নেই তারা এইসব খবর পড়ে আর নানা রকমের ভালমন্দ সমালোচনা করে।
ফেসবুক আমাদের নানারকমের সুযোগসুবিধা দিয়ে থাকে। যেমন
মানুষ কত সুখে আছে সেটা সবাইকে দেখানো
রাজনৈতিক ফায়দা লুটার জন্য প্রচার
প্রতারণা, দেহ ব্যবসা বা স্বল্প সময়ের জন্য যৌনসংগী পাওয়া বা বদলের জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়া ইত্যাদি
অনেক মেয়েই ফেসবুকের মাধ্যমে সংগী খুঁজে নিয়ে সেই সংগির খরচে জীবিকানির্বাহ করে। দামী পোষাক, গহনা, খাবার ইত্যাদি যোগাড় করার জন্য বিবাহিত পুরুষদের ব্যবহার করে। বিবাহিত পুরুষদের বাজার দর কম থাকে। বিবাহিত, বয়স্ক, খারাপ চেহারার পুরুষেরা কম বয়সি সুন্দর চেহারার মেয়েদের যৌনসংগী হিসাবে পাওয়ার জন্য টাকা খরচা করে। তাদের স্ত্রীরা বহুগামী স্বামীর থেকে বঞ্চনার সাথে পায় নানা ধরণের রোগব্যাধি। বহুগামী নারীপুরুষেরা ভোগের সাথে সাথে একে অন্যের দেহে নানা রকম যৌনব্যাধি সংক্রামিত করে। কনডম ব্যবহার করলেও এই রোগ সংক্রামিত হতে পারে।
যৌনাঙ্গে এক ধরনের ঘা হয় যেটা অনেকটা ফোঁড়ার মত দেখতে ভেতরে পুঁজ থাকে। এই একই ফোঁড়া ঠোটেও হতে পারে। চুম্বনের মাধ্যমেও এই রোগ সংক্রামিত হতে পারে। কবি রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ যৌনরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। সিফিলিস, গনোরিয়া, এইচআইভি এইডস, ইত্যাদি যৌনরোগ অত্যন্ত বেদনাদায়ক যার শেষ পরিনতি মৃত্যু। যৌনরোগে আক্রান্ত বহুগামী স্বামীর স্ত্রী যদি বহুগামী না হন তবুও স্বামীর কাছ থেকে যৌনরোগে আক্রান্ত হতে পারেন এবং গর্ভজাত সন্তানের ভেতর এই রোগ সংক্রামিত হতে পারে। বাংলাদেশের অনেক অবিবাহিত মেয়েই বিবাহিত বাচ্চার বাবাকে যৌনসংগী হিসাবে পেতে পছন্দ করে। কম বয়সী ছেলেরা বেকার থাকে, কম বয়সী ছেলেদের বাজার দর ভাল, বাজারে চাহিদা আছে, একজনের জন্য বসে থাকবেনা অন্যদিকে খারাপ চেহারার বয়স্ক পুরুষ একটি সুন্দর চেহারার কম বয়সী মেয়েকে পেলে হাতে স্বর্গ পেয়েছে ভেবে নিজের স্ত্রী সন্তানকে অবহেলা করতে পারে। রোগব্যাধির কথা কেউ ভাবেনা।
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তহমিনা খাতুন তমার দেশ ঋিনাইদাহ। তাহমিনাকে অনেকেই “তমা” “অনু” “পাখি” এবং তাহমিনা আফরোজা বলে জানে। তাহমিনা ও তার মা দীর্ঘদিন ধরে গোড়ান এলাকাতে বাস করেন। তাহমিনা, তার মা বা বোনেরা কেউ কোথাও কোন কাজ করেনা। সেজন্য তাঁরা কিভাবে ফ্লাটভাড়া দেন, কিভাবে মেয়েদের লেখাপড়ার টাকা যোগান, কিভাবে জীবিকানির্বাহ করেন সেটা প্রতিবেশীদের কাছে রহস্য।
এদিকে খিলগাঁও এবং ধানমন্ডিতে দুইটি দেহব্যবসাকেন্দ্রের সাথে তমার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে তার প্রতিবেশীরা মনে করেন। এই দুই বেশ্যাকেন্দ্রের ব্যবস্থাপকের নাম যথাক্রমে নীরব এবং রুদ্র। তাহমিনার ফেসবুক আইডি হলোঃ
Anurager Pakhi
তাহমিনার একজন বিবাহিত পুরুষ সংগীর স্ত্রী যৌনব্যাধিতে আক্রান্ত হবার পরে এই অনুসন্ধান শুরু হয়। তাহমিনার পুরুষ সংগির স্ত্রী জানতে পারে তার স্বামী তাহমিনা থেকে এই রোগ পেয়েছে এবং তাহমিনা এই রোগ পেয়েছে বহুগামীতার জন্য অন্যান্য পুরুষ সংগিদের কাছ থেকে। যৌনব্যাধি নেটওয়ার্ক। এক বা একাধিক নরনারী একে অন্যের সাথে যৌনমিলনের মাধ্যমে এই রোগব্যাধি সংক্রামিত করে। শরতচন্দ্রের গল্পের ব্যর্থ প্রেমিকেরা এই রোগ আমদানী করতো বেশ্যাপল্লী থেকে। উন্নয়নের সাথে সাথে এখন ফাইভ জি স্পীডে বাংলাদেশের সকল ভদ্রপল্লীতেই তাহমিনারা ও তাদের বিবাহিত পুরুষ যৌনসংগিরা বেশ্যাবৃত্তিতে সমতা এনেছে। খিলগাঁও এর সি ব্লকের একটি ভাড়া বাসাতেও তাহমিনাকে থাকতে দেখা যায়। বেশীরভাগ সময়েই পার্টি থাকে সেখানে। পার্টিতে নাচ গান ইয়াবা বিড়ি সিগারেট গ্যাঁজা নেবার অভ্যাসের সাথে প্রতিবেশিরা বেশ অভ্যস্ত এখন। তাহমিনা বা অনুরাগের পাখীর যৌনব্যাধি আছে যার নাম হারপিস Herpes caused by a type of herpes virus called HSV-1. This virus is usually not an STD; it spreads easily among household members or through kissing. But it can be spread to the genitals through oral or genital contact with an infected person, spreads easily around all other sexual partners. তাহমিনার বিবাহিত পুরুষ সংগীর স্ত্রী যে ডাক্তারের কাছে তার স্বামীর কাছ থেকে পাওয়া যৌনরোগের চিকিৎসা করাতে যায় সেই একই ডাক্তারের কাছে তাহমিনা তার যৌনরোগের চিকিৎসা করাচ্ছে।
একই ডাক্তার চিকিৎসা করছে পারু আর চন্দ্রমুখীকে।
এবং এই ডাক্তারের মাধ্যমেই তাহমিনার বিবাহিত যৌনসংগির স্ত্রী জানতে পারে যে এই রোগ কি প্রকারের তার দেহে সঞ্চারিত হয়েছে। এর পরে মেয়েটি অনুসন্ধান চালায়।
এবং স্বামীর যৌনসংগীর কথা জানতে পারে। তার বন্ঢুকে পাঠায় তাহমিনার কাছে। পার্টিতে যোগ দিয়ে সব কিছু জানতে পারে সেই বন্ধুটি । নীচে ছবি দেওয়া হলো। প্রতিবেশীদের থেকে ছবি সংগৃহীত করা হয়েছে।
তাহমিনা এক সময় হাবিবুল্লা বাহার কলেজে পড়তো। অন্য একজন বিবাহিত পুরুষ এই পড়ার খরচা চালায় এবং তাকে স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৯তম ব্যাচে ভর্তি হতে সাহায্য করে। তারপর শুরু হয় তাহমিনার আলিসান জীবনযাত্রা। সে নিজকে ককনো ঢাকাইয়া বলে কখনো বলে মডেল আবার সে নাকি ছাত্রলীগ ও করতো হাবিবুল্লা বাহার এ। তাহমিনার বেশীরভাগ পুরুষ যৌনসঙ্গীই বিবাহিত এবং সন্তানের পিতা। বিবাহিত পুরুষেরা যখন দায়িত্বজ্ঞানহীন হয়ে স্ত্রী সন্তান ফেলে তাহমিনাদের পিছে অর্থ সময় এবং শক্তি অপচয় করে তখন স্ত্রী সন্তানদের দুর্গতি সীমা ছাড়িয়ে যায়। সংসার ভেঙ্গে যায়। সন্তানেরা বিপদগামী হয়। তাহমিনারা বিলাসবহুল জীবনযাপন করার জন্য বিবাহিত পুরুষ বেছে নেয়। বিবাহিত পুরুষেরা সুন্দরী কম বয়সী মেয়েদের সাথে যৌনসঙ্গম করার লোভে স্ত্রীসন্তান ফেলে দেয়।
এইচআইভি এইডস বা অন্যকোন যৌনব্যধিতে আক্রান্ত হয়ে তাহমিনারা আর সুন্দর থাকেনা। তাহমিনাদের বিবাহিতা পুরুষ সঙ্গীরাও যৌনব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে কুৎসিত থেকে আরো কুৎসিত হয়ে যায়। নিরীহ স্ত্রী ভোগ না করেই ব্যাধিতে ভোগে। কুমিল্লার একটি ছেলের বউকে তাহমিনা একবার ফোনে জানায় যে তার স্বামী তার কাছে আসে। এই ফোন করার কারণ ছিল ভিন্ন। এই বিবাহিত ছেলেটির কাছে তাহমিনা ছয় লাখ টাকা চেয়েছিল, ছেলেটি দিতে পারেনি সেজন্য তাহমিনা তার স্ত্রীকে ব্যাপারটা জানিয়ে দেয়। তাহমিনা তার যৌনসংগীদের সাথে সঙ্গমের ভিডিও করে রাখে বিভিন্ন সময়ে ব্ল্যাকমেইল করার জন্য। তাহমিনার ফ্লাটে যেখানে গ্রাহকদের সাথে যৌনসঙ্গম করে সেইসব রুমে ২৪ ঘন্টা ভিডিও রেকর্ডিং হয় সিকিউরিটির জন্য। সেই ভিডিও ফুটেজ থেকেই নীচের ছবিগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে।
[ছবিঃ তাহমিনার প্রতিবেশীদের কাছ থেকে ছবি সংগৃহীত]
Hi there! I just wanted to ask if you ever have any problems with hackers? My last blog (wordpress) was hacked and I ended up losing several weeks of hard work due to no data backup. Do you have any methods to prevent hackers?