প্রতারক Srf Khan -৩

https://bookkeepingnexus.com/Fraud_Anwar_Parvez/FraudBangladesh.html

মানুষের সমস্যার সমাধান তখনই হয় যখন সে এই সমস্যার সমাধান করতে চায়। নিজে না চাইলে কারু বাপের সাধ্য নাই এই সমস্যাগুলার সমাধান করার। মানুষ তাদের সমস্যার কথা সবাইকে বলেনা। সব সমস্যার কথা সবাইকে বলেনা।কারুকে কারুকে মানুষ তাদের কিছু কিছু সমস্যার কথা বলে সেই সমস্যা না থাকলেও বানিয়ে বানিয়ে বলে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য। তারপর সেই সমস্যাrর সমাধান হবার পরেও দেখা যায় তাদের সমস্যার সমাধান হয়নি । তখন বুঝা যায় যে সমস্যার কথা সচারচর শোনা গেছে তা আদৌ তাদের সমস্যা ছিলনা। যে সমস্যা তাদের আছে তা তারা নিজেরাই সৃষ্টি করে রেখেছে বিজ্ঞাপন হিসাবে শিকার ধরার জন্য। প্রতারকেরা সবাই তাদের সমস্যার কথা বলে শিকার ধরার জন্য। গতকাল ফেসবুকের ইনবক্সে একজন এক বার্তা দিলো। সে লিখেছে যে শরীফ খান সম্পর্কে সে কথা বলতে চায়।

আমি যখন তাকে বল্লাম যে এই সম্পর্কে বিস্তারিত বলো তখন সে বল্লো যে সে বিস্তারিত বলতে পারবেনা তার ব্যক্তিগত অসুবিধা আছে। শুধু এইটুকু বললো যে শরীফ খান শুধু মেয়েদের বা মহিলাদের থেকেই টাকা নেয়না পুরুষদের থেকেও টাকা নেয়।

শরীফ খান সরবতের সাথে ঘুমের ওষুধ মিলিয়ে মেয়েদের উলঙ্গ করে ছবি উঠিয়ে সেগুলা রেখে দেয় নিজের কাছে তারপর মেয়েদের থেকে টাকা নেয়। তারপর ব্ল্যাকমেইল করে। এই ছেলের থেকে অনেকগুলা কম্পুউটার বিক্রি করবে বলে টাকা নেয় কিন্তু কম্পুউটার না দিয়ে মাউস দিয়েই কাজ শেষ করে ফ্যালে। কম্পুউটারের জন্য দেওয়া সব টাকাই শরীফ খান মেরে দেয়। বিভিন্ন ছেলেদের থেকেও শরীফ খান নানা কথা বলে টাকা নেয়।

তাহলে এইসব ছেলেরা কেনো শরীফ খানেরে ধরে পুলিশে দেয়না? সমস্যা কোথায়?
শরীফ খান কি এইসব ছেলেদের শরবতের ভেতর ঘুমের ওষুধ দিয়া ঘুম পাড়িয়ে উলঙ্গ ছবি নিয়েছে? যদি নিয়ে থাকে তাহলেই বা সমস্যা কি? ছেলেদের উলঙ্গ ছবি যদি শরীফ খান পোষ্ট করে বা পোষ্ট করার ভয় দেখায় বা বউকে দেখাবার ভয় দেখায় তাইলে কি হবে? বউ শরীফ খানকে বিশ্বাস করবে তার নিজের স্বামীকে বিশ্বাস করবেনা?

এক মহিলা বলেছে শরীফ খানকে সে নিয়মিত টাকা দিয়েছে এখন সে যেহেতু বিবাহিতা তাই তার স্বামীকে জানাতে চায়না শরীফ খানের সাথে তার সম্পর্ক ছিল। বুঝলাম।
এক মেয়ে বলেছে শরীফ খান তার বন্ধু ছিল কিন্তু শরীফ খানেরে সে পিজা কিনে খাওয়াইতো শরীফ খানের বেশ্যা বোন মুন্নী খানের গ্রাহকদের জন্য উপহার কেনার টাকা দিতো বাসাতে সাপ্তাহিক বাজার করে দিতো। এইগুলা আসলে বয়ফ্রেন্ডের করার কথা কিন্তু শরীফ খানে অনেক সৌভাগ্যবান খানকীর বাচ্চা প্লাস বেশার পুত সেজন্য বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডার সকল নারীপুরুষ তাকে টাকা পাঠিয়ে চাঙ্গা রেখেছে।

এক মহিলার স্বামী কাস্টমসে কাজ করতেন শরীফ খান তার ঘর ভেঙ্গেছে পরবর্তীকালে শরীফ খান বিভিন্ন দেশে বিদেশে বেড়াইবার জন্য, ক্যামেরা কেনার জন্য, বাসার বাজার, দোকানের পূঁজির জন্য এই মহিলার টাকা ব্যবহার করেছে।

শরীফ খানেরে আমরা সবাই টাকা সরবরাহ করার ফলেই সে ফকিন্নির প্লাস বেশ্যার পুত থেকে এখন সাভারের বিজিনেসম্যান হইতে পারছে আর সেকারণেই পপ ডিভা মেহেরীণ মাহমুদ শরীফ খানেরে তার গাড়ী দিয়ে রাখে আমার ডলারে কেনা শোরুমে আমার ডলারে কেনা টিভি ফ্রিজ কিনে তা  বিক্রি করার জন্য হোলসেলারের সাথে ডিল করার ছবি উঠিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্টাই। মেহরীণ মাহমুদ শরীফ খানের বাসা যাইয়া শরীফ খানের বেশ্যা বোন মুন্নি খান আর শরীফ খানের ইয়াবার দালাল মামার সাথে হেসে হেসে ছবি উঠাইয়া ফেসবুকে পোষ্ট করে।

আমরা সবাই শরীফ খানেরে  মায়ের দেহ বিক্রি করা থেকে অব্যহতি দিয়েছি এবং নিজেদের পরিশ্রমের টাকা দিয়া শরীফ খানেরে প্রতিষ্টিত করতে সাহায্য করেছি। আমি শরীফ খানকে পরিশোধের শর্তে ঋণ দিয়েছিলাম সে আমার টাকা মেরে দিয়েছে কারণ সে একজন ফকিন্নি প্লাস বেশ্যার ছেলে। আমি আমার টাকা ফেরত চাই। আমি জানিনা বাকীরা কেনো শরীফ খানকে টাকা দিয়েছে আর কেনই বা এরা এই সম্পর্কে কথা বলছেনা। আমি বিদেশে থাকি তাই শরীফ খানেরে ধরে উলঙ্গ করে ছবি উঠিয়ে ফেসুবকে পোষ্ট করতে পারছিনা। তবে যারা বাংলাদেশে থাকেন তাদের এই কাজে সমস্যা কোথায় ???

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *