৪৩তম পর্ব
ব্যাংকক ট্রানজিট লাউঞ্জে
ব্যাংকক এয়ারপোর্টে ট্রানজিট লাউঞ্জে রুমে বসে বই পড়ে সময় কাটাচ্ছিলাম। হঠাৎ মনে হলো, থাইল্যান্ডের ডেপুটি ফরেন মিনিস্টার রাজপরিবারের সদস্য জনাব শ্রী কাসম শ্রী এবং তার স্ত্রীর সাথে কুশল বিনিময় করি। আমরা একসাথে পিকিং-এ ছিলাম। সেই সময় গণচীনে আমেরিকান এম্ব্যাসেডর ছিলেন সিনিয়র জর্জ বুশ, ব্রিটিশ এম্ব্যাসেডর ছিলেন স্যার এডওয়ার্ড ইয়্যুদ, ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন রামা স্বামী ভেংকট রমন। এই ভদ্রলোক ছিলেন তামিল বংশোদ্ভূত নিম্নবর্ণের হিন্দু। তবে তিনি ছিলেন অত্যন্ত জ্ঞানী, উদার প্রকৃতির লেখক, দার্শনিক এবং রাজনীতি বিশারদ।
একবার চৈনিক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আয়োজিত বাৎসরিক ভ্রমণে আমরা প্রায় ১০/১২ দিন একসাথে কাটিয়েছিলাম। সেই সময় এই বিদ্বান মানুষটির সাথে ভারতের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, রাজনীতি, জাতিগত সংঘাত, সংস্কৃতি, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা ইত্যাদি বিষয়ে খোলামেলা আলাপ-আলোচনার সুযোগ হয়েছিলো। এ ছাড়া ঘনিষ্ঠতা গড়ে উঠেছিলো আমেরিকান দূতাবাসের Covered Job এ নিয়োজিত বিল গিলিল্যান্ড, ব্রিটিশ এমব্যাসির পলিটিকাল উইং-এর হেড রিচার্ড, পাকিস্তান এমব্যাসির মিলিটারি এটাচি গ্রুপ ক্যাপ্টেন সানি, এবং কূটনীতিক নিজামী ও বাসারত-এর সাথে। নিজামী পরে বাংলাদেশেও এসেছিলেন পোস্টেড হয়ে।
আমরা সবাই ছিলাম টেনিস পাগল, তাই প্রতিদিন বিকেলে ডিপ্লোমেটিক ক্লাবে একত্রিত হতাম। খেলার সাথে চলত সব রকম বিষয়েই আলাপ-আলোচনা। পরবর্তী পর্যায়ে জর্জ বুশ এবং ভেংকট রমন যার যার দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। স্যার এডওয়ার্ড ইয়্যুদ নিয়োগ প্রাপ্ত হন হংকং এর শেষ গভর্নর এবং একই সাথে ব্রিটিশ এবং চীন সরকারের মধ্যে হংকং-এর ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনার চীফ নেগোশিয়েটর হিসাবে। আমিও তখন হংকং-এই পোস্টেড ছিলাম।
লিজ শেষ হবার পর ইতিমধ্যেই ম্যাকাওকে পর্তুগিজ সরকার চীনকে ফিরিয়ে দিয়েছে। কারণ, চীন লিজ বাড়াতে রাজি হয়নি। কিন্তু হংকং-এর বিষয়টি বেশ জটিল। ৯৯ বছরের লিজের আওতায় ব্রিটিশ এবং তার পশ্চিমা মিত্ররা হংকং-এ গড়ে তোলে পুঁজিবাদী এক আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থা। ফলে হংকং- এর বিত্তবান এবং সাধারণ চৈনিকদের মধ্যে কম্যুনিজম সম্পর্কে রয়েছে স্বাভাবিক ভীতি। এই ভয়-ভীতির অজুহাতে ব্রিটিশ সরকার চাচ্ছে, হয় লিজ বাড়িয়ে দেয়া হউক কিংবা হংকংকে পূর্ণ স্বাধীনতা দেয়া হউক। এর দুটোই গণচীন সরকারের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। তাদের অবস্থান হচ্ছে, লিজ শেষে গণচীনের সার্বভৌমত্ব কায়েম করা হবে হংকং-এর উপর এবং সেখানে চালু করা হবে ‘One Country Two System’. এই দর-কষাকষির সময় ঘটে যায় ‘ফকল্যান্ড ওয়ার’।
ঐ যুদ্ধে আর্জেন্টিনা পরাজিত হয় ব্রিটেনের কাছে।এই অসম যুদ্ধে বিজয়িনী রানী এলিজাবেথ পিকিং সফরে এসেছিলেন শেষবারের মতো চেষ্টা করে দেখতে, আধুনিক গণচীনের রূপকার এবং শীর্ষ নেতা দেং শিয়াও পিং এবং অন্যদেরকে হংকং-এর বিষয়ে তাদের অবস্থান থেকে সরানো যায় কিনা সেই প্রচেষ্টায়।
‘গ্রেট হল অফ দি পিপলস’-এ বৈঠক বসেছে। একদিকে রানী ও তাঁর সফর সঙ্গীরা অন্যদিকে দেং শিয়াও পিং এবং তার সাথীরা। বিজয়িনী রানী কিছুটা গর্বের সাথেই তার বক্তব্য শুরু করলেন। প্রায় একনাগাড়ে তিনি ২০-২৫ মিনিট বলে গেলেন। কিন্তু দেং শিয়াও পিং-এর কাছ থেকে তিনি কোনও প্রতিক্রিয়াই পেলেন না। তিনি তার অভ্যাস মতো একটার পর একটা সিগারেট ফুঁকছিলেন। সার্বিক বিবেচনায় বিষয়টা কিছুটা একতরফা এবং দৃষ্টিকটু দেখাচ্ছিলো বিধায় চৈনিক দোভাষী দেং শিয়াও পিং-এর কানের কাছে মুখ নিয়ে আস্তে বলেছিলো
নেতা, আপনার কিছু বলা উচিত। এর জবাবে দেং দোভাষীকে বলেছিলেন
আমি কি বলবো? ইতিহাস সম্পর্কে মূর্খ মহিলা ভুল সবক দিচ্ছেন।
তাদের কথোপকথন রানীর দৃষ্টি আকর্ষণ করায় পাশে বসা চীনা ভাষায় রপ্ত স্যার ইয়্যুদ থেকে তিনি জানতে চান, দোভাষী এবং দেং শিয়াও পিং-এর মধ্যে নিচু স্বরে কি কথা হচ্ছিলো। জবাবটা সেই মুহূর্তে চেপে যান স্যার ইয়্যুদ। যাই হোক, সেই একপেশে বৈঠক ও নৈশভোজের পর বিদায় লগ্নে রানী পুনরায় সেই প্রসঙ্গে স্যার ইয়্যুদের কাছে জানতে চাইলে, অনেকটা অনিচ্ছাকৃত ভাবেই স্যার ইয়্যুদ সত্য কথাটাই রানীকে বলেছিলেন। স্যার ইয়্যুদের বয়ান শুনে রানী নাকি সিঁড়িতেই ভিরমি খেয়ে পড়ে যাচ্ছিলেন। কেউ একজন ধরে ফেলায় তিনি সেই যাত্রায় রক্ষে পান।
একান্ত এক ডিনারে স্যার ইয়্যুদ নিজেই আমাকে এবং নিম্মিকে এই কাহিনীটি শুনিয়েছিলেন।
দর-কষাকষির শেষপ্রান্তে একদিন সকালে অফিসে যাচ্ছি, হঠাৎ গাড়ীর রেডিওতে শুনলাম, কিছুক্ষণ আগে হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন বন্ধুপ্রতিম গভর্নর স্যার ইয়্যুদ।
অপ্রত্যাশিত খবরটা শুনেই মর্মাহত অবস্থায় ড্রাইভার মিস্টার চেনকে বললাম বাসায় ফিরে যেতে। সেখান থেকে নিম্মিকে সাথে নিয়ে গিয়ে পৌঁছালাম গভর্নর হাউসে।
আমার গাড়ীটি গভর্নর হাউসের স্টাফদের কাছে বিশেষ ভাবে পরিচিত। কারণ প্রায়ই তিনি পুরনো বন্ধু হিসাবে আমাকে ডেকে পাঠাতেন কিংবা যুগলে আমাকে আর নিম্মিকে দাওয়াত করতেন।
ভেতরে পৌঁছে দেখি মিডিয়া থেকে আগত সাংবাদিক এবং ভাষ্যকারদের একটা জটলা। গাড়ী থেকে নামতেই এক তরুণী সাংবাদিক এগিয়ে এসে নিজের পরিচয় দিয়ে বললো
তার জানা আছে, স্যার ইয়্যুদ পরিবারের সাথে আমার দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বের কথা। তাই গভর্নর স্যার ইয়্যুদের আকস্মিক মৃত্যুতে ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসাবে আমার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া কি?
সংক্ষেপে জবাব দিলাম
গভর্নর স্যার ইয়্যুদের আকস্মিক মৃত্যুতে আমি এবং আমার স্ত্রী একজন আন্তরিক বন্ধুকে হারালাম! স্যার ইয়্যুদ দম্পতির বৈশিষ্ট্য হলো তারা অকৃত্রিম, অমায়িক এবং আন্তরিকভাবে বন্ধুবৎসল। স্যার ইয়্যুদ ছিলেন একজন দূরদৃষ্টি সম্পন্ন জ্ঞানী এবং ঝানু কূটনীতিক।
ভেতরে নিয়ে গেলো অতি পরিচিত কম্পত্রোলার। আমরা স্যার ইয়্যুদ পরিবারের ব্যক্তিগত বন্ধুই শুধু ছিলাম তা নয় আমি তখন হংকং এর ডিপ্লোম্যাটিক কোরের ডয়ানও বটে।
শোক বইতে সাক্ষর দান করে তার স্ত্রীকে সমবেদনা জানিয়ে ফিরে এলাম আমি ও নিম্মি।
ক্ষণিকের এই পার্থিব জীবনে অনেক সম্পর্কই গড়ে ওঠে কিন্তু তার বেশিরভাগই হারিয়ে যায়। তবে কিছু সম্পর্ক অম্লান হয়ে থাকে, স্যার ইয়্যুদ এবং লেডি ইয়্যুদ আমাদের জন্য ছিলেন তেমনই এক দম্পতি।
ফিরে চলি ব্যাংকক এয়ারপোর্টের ভি আই পি রুমে।
বাসায় ফোন করতেই পেয়ে গেলাম শ্রী কাসম শ্রীকে। অনেকদিন পর অপ্রত্যাশিত ভাবে আমার ফোন পেয়ে আনন্দিত হয়ে জিজ্ঞেস করলেন
কেমন আছ তুমি? কোথা থেকে বলছো?
ব্যাংকক এয়ারপোর্টের ভিআইপি রুম থেকে।
কোথায় চলেছো?
গণচীনের পথে,বর্তমান প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বিশেষ দূত হিসাবে একটা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নিয়ে।
এতো খুবই সুখবর! ওখানে পুরনো বন্ধুদের কারো সাথে দেখা হলে আমার শুভেচ্ছা জানিও। স্যার ইয়্যুদের আকস্মিক মৃত্যুর পর তোমার ছোট্ট একটি প্রতিক্রিয়া দেখেছিলাম TV-তে। যেভাবে তোমরা বেইজিং ত্যাগ করেছিলে, তাতে প্রথমে সবাই আমরা অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। পরে সব জানার পর তোমাদের নিয়ে আমরা সবাই বিশেষ ভাবে চিন্তিত ছিলাম। সেনা অভ্যুত্থানে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর আমরা মানে Common Friends রা তোমাদের নিয়ে আরও বেশি উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলাম। পরে তুমি হংকং এ পোস্টেড হয়ে আসাতে আমরা সবাই দুঃশ্চিন্তামুক্ত হই।
কতদিনের সফর? অনেক দিন দেখা সাক্ষাত নেই। তাই অনুরোধ করছি, সম্ভব হলে ফেরার পথে দেখা করে গেলে আমরা খুবই খুশি হবো।
দু’চারদিনের মধ্যেই ফিরে আসতে পারবো আশা করছি।
আসার আগে আমাকে একটা ফোন করে দিয়ো। তাহলে এখানে আমার মেহমান হয়ে থাকার সব ব্যবস্থা করে রাখবো। আর পিচাইকে বলবো তোমাকে এয়ারপোর্টে রিসিভ করার জন্য। সাথে নিম্মি আছে নাকি?
না এক্সেলেন্সি, ওকে ঢাকায় রেখে এসেছি।
No problem, there can always be a next time. Wish you all the best and success in your mission.
Thanks a lot Your Excellency, do convey our warm regards and best of wishes to Madame. Its boarding time now, so must say good bye. বলেই ফোন রেখে দিলাম।
সূচীপত্র [প্রতিটি পর্বে্র নীচে ক্লিক করলেই সেই পর্বটি পাঠ করতে পারবেন]
১ম পর্ব “জিয়া থেকে খালেদা তারপর” – লেখকের কথা
২য় পর্ব শ্রদ্ধেয় মওলানা ভাসানীর সাথে শেষ সাক্ষাত
৪র্থ পর্ব – কিছু বিভ্রান্তি এবং অপপ্রচারের জবাব
৭ম পর্ব – বঙ্গভবনে কি হচ্ছিল রাত ১২ টায়!
৮ম পর্ব – বন্দীত্ব থেকে মুক্ত করা হলো জেনারেল জিয়াকে
৯বম পর্ব – “সংঘর্ষের পথে জিয়া”
১০ম পর্ব – খন্দকার মোশতাকের বিশেষ দূত হিসেবে এলেন সাদ্রে ইস্পাহানী
১১তম পর্ব – শিশু ভাই এলেন ব্যাংককে
১৩তম পর্ব ১ম কিস্তি – রাষ্ট্রীয় অতিথি হয়ে লিবিয়ার পথে
১৩তম পর্ব – ২য় কিস্তি- রাষ্ট্রীয় অতিথি হয়ে লিবিয়ার পথে
১৪তম পর্ব – বাংলাদেশ দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স জমির এলেন সস্ত্রীক
১৬তম পর্ব – শিশুভাইকে বেনগাজীতে আসার অনুরোধ
১৭তম পর্ব – ১ম কিস্তি – জিয়ার ডাকে ঢাকার পথে
১৮তম পর্ব – বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর ইতিহাস
১৯তম পর্ব – জেনারেল মনজুরের সাথে বৈঠক
২০তম পর্ব – লন্ডন হয়ে ফিরলাম বেনগাজীতে
২১তম পর্ব – ঢাকা হোয়ে পিকিং-এর উদ্দেশ্যে যাত্রা
২২তম পর্ব – বাংলাদেশে নীতি বিবর্জিত কুটুম্বিতার রাজনীতির রূপ
২৩তম পর্ব – জিয়ার পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে
২৪তম পর্ব – রাষ্ট্রপতি হিসাবে জিয়ার গণচীনে দ্বিতীয় সফর
২৫তম পর্ব – আব্বার উপস্থিতিতে প্রথম রাতে জেনারেল জিয়ার সাথে আমার বৈঠক
২৭তম পর্ব – জিয়ার নিযুক্ত সেনাপ্রধান জেনারেল এরশাদের চীন সফর
২৮তম পর্ব – চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে আসার পর রাষ্ট্রপতি জিয়ার প্রতিক্রিয়া
২৯তম পর্ব – চীন থেকে লন্ডনে নির্বাসন কালে
৩০তম পর্ব – জেনারেল মঞ্জুরের ব্যর্থ অভ্যুত্থান, জেনারেল এরশাদের ক্ষমতা দখল
৩১তম পর্ব – নিউইয়র্কের পথে জেনারেল এরশাদের সাথে লন্ডনে সাক্ষাৎ
৩২তম পর্ব – খালেদা জিয়া হলেন বিএনপির চেয়ার পার্সন
৩৩তম পর্ব – জেনারেল এরশাদের প্ররোচনায় রশিদ-ফারুক বানালো ফ্রিডম পার্টি
৩৪তম পর্ব – ১ম কিস্তি – এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের ক্রান্তিকালে খালেদা জিয়ার পাশে সেনা পরিষদ
৩৪তম পর্ব – এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের ক্রান্তিকালে খালেদা জিয়ার পাশে সেনা পরিষদ
৩৪তম পর্ব – এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের ক্রান্তিকালে খালেদা জিয়ার পাশে সেনা পরিষদ-শেষ কিস্তি
৩৫তম পর্ব – ১৯৯১-এর নির্বাচনে খালেদা জিয়ার বিজয়ে সেনা পরিষদের অবদান – ১ম কিস্তি
৩৬তম পর্ব – ১৯৯১-এর নির্বাচনে খালেদা জিয়ার বিজয়ে সেনা পরিষদের অবদান – শেষ কিস্তি পেশাওয়ারের পথে
৩৭তম পর্ব – ফিরে এলাম নাইরোবিতে
৩৮তম পর্ব – নব নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ডাকে ঢাকার পথে যাত্রা
৪০তম পর্ব – ১ম কিস্তি – প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ে খালেদা জিয়ার সরকারের পাশে সেনা পরিষদ
৪০তম পর্ব – প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ে খালেদা জিয়ার সরকারের পাশে সেনা পরিষদ – ২য় কিস্তি
৪০তম পর্ব – প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ে খালেদা জিয়ার সরকারের পাশে সেনা পরিষদ- শেষ কিস্তি
৪১তম পর্ব – রুহানী জগতের আর এক সূফি সাধকের সান্নিধ্যে
৪২তম পর্ব – আমাকে আবার খালেদা জিয়ার জরুরী তলব
৪৩তম পর্ব – ব্যাংকক ট্রানজিট লাউঞ্জে
৪৪তম পর্ব – হংকং হয়ে বেইজিং – ১ম কিস্তি
৪৪তম পর্ব – হংকং হয়ে বেইজিং – শেষ কিস্তি
৪৫তম পর্ব – হংকং হয়ে ফিরলাম ঢাকায়
৪৮তম পর্ব – নাইরোবিতে প্রত্যাবর্তন
৫১তম পর্ব – ২৮শে জানুয়ারি ২০১০ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের নৃশংস হত্যাযজ্ঞ
৫২তম পর্ব – দেশের সূর্যসন্তান বীরদের ফাঁসিতে বিএনপি এবং জামায়াতের
প্রতিক্রিয়া
৫২তম পর্ব -দেশের সূর্যসন্তান বীরদের ফাঁসিতে বিএনপি এবং জামায়েতের
প্রতিক্রিয়া – শেষ কিস্তি
৫৩তম পর্ব – বিশ্বায়নের মোজেজা, রাষ্ট্র ও ধর্ম – ১ম কিস্তি
৫৩তম পর্ব – বিশ্বায়নের মোজেজা, রাষ্ট্র ও ধর্ম – শেষ কিস্তি
You are my breathing in, I have few blogs and sometimes run out from post :). “He who controls the past commands the future. He who commands the future conquers the past.” by George Orwell.
I just could not depart your website prior to suggesting that I really enjoyed the standard information a person provide for your visitors? Is gonna be back often in order to check up on new posts
Greetings from Colorado! I’m bored to death at work so I decided to browse your blog on my iphone during lunch break. I enjoy the knowledge you provide here and can’t wait to take a look when I get home. I’m shocked at how quick your blog loaded on my cell phone .. I’m not even using WIFI, just 3G .. Anyways, good site!
You must participate in a contest for probably the greatest blogs on the web. I’ll suggest this site!