নাকে খত, মিডিয়া সন্ত্রাস, রসবিহীন রসগোল্লা এবং বিদায় কালের আক্ষেপ!
:::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
চিটাগং বললেন,” স্বৈরাচার এরশাদের অধীনে যে নির্বাচনে যাবে সে হবে জাতীয় বেঈমান!” ঢাকায় এসেই ঘোষনা দিলেন নির্বাচনে যাবেন! কথা তো থেকেই যায় যে সেদিন কী নাকে খত দিয়ে এরশাদশাহী তিনাকে নির্বাচনে এনে ছিলেন?
কথায় কথা বাড়ে, জ্ঞানীর হাত ধরা যায়, মূর্খের মুখ বন্ধ করা যায় না! আরো বলে, সূচ কয় চালুনি তোর পেছনে কেন ছেঁদা?
মিডিয়া কেন এখন অপপ্রচার করছে না? তিনার বড় আক্ষেপ! তবে কী গনেশজী উল্টে যাচ্ছে না কি? তিনার অগোচরে কী কিছু হচ্ছে বা হতে চলেছে? একটা আতংকের ছাপ চেহারায় ফুটে উঠছে দিনকে দিন! বলি কী মিডিয়ার প্রচারনা- প্রকাশনাটা খুব একটা জরুরী না যদি সেই দায়িত্ব নিজেই নিজের কাঁধে তুলে নেন।
জগতে এখন মিডিয়ার শেষ নাই। অন্ত নাই! কোন মিডিয়া কি লিখলো কি বললো সব মানুষ তা আমলে নেয় না! মিডিয়ারও তো কিছুটা আত্মসম্মান বোধ থাকে!
মোড়া পেতে বসে থাকা মানুষটাই যে আপনাকে স্বদেশের পবিত্র মাটিতে ফেরত এনেছিলেন! মনে পড়ে?
রসবিহীন রসগোল্লা মানুষ তেমন পছন্দ করেন না। সরকারের রস শুকিয়ে গেছে। তিনাদের রসগোল্লা আজ গোল্লায় চলে গেছে বলেই দেশের মানুষ, সংবাদ মাধ্যম সব নতুন রস খুঁজতে শুরু করেছে!
ক্ষমতার বাহিরে প্রায় ১ যুগ হতে চললো, ১২ বছর পর খবর বের করা হলো কোন দেশে কার মার্কেট আছে? বলি কি মিথ্যা প্রলাপ বলার তো একটা নূন্যতম ভিত্তি থাকতে হয়!
তিল থাকলে তো তালের গল্প! তিলেরই অস্বিত্ব নেই যেখানে, সেখানে তিলোত্তমা বলে নিজেই নিজেকে জাতীর কাছে হাস্যকর বানানো!
বিদায়ের কাল যত ঘনিয়ে আসে, মুখের কথা তত এলোমেলো হতে শুরু করে!
এজমল হোসেন পাইলট
সহ- সভাপতি – জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রিয় সংসদ
০৮.১২.১৭