ইনগ্রিড বার্গম্যান অভিনীত ‘কাসাব্লাঙ্কা’ তার সবচেয়ে পছন্দের ফিল্ম। বলিউডে কোনোদিন এ ছবির রিমেক হলে, অভিনেত্রীও নাকি তিনিই হতে চেয়েছেন।
আনন্দবাজার খবরে জানা যায়, ঘড়ি ও সোনার গয়না কালেকশন করা ঐশ্বরিয়ার শখ। রীতিমতো তার সংরক্ষণেও রয়েছে অনেকগুলো। এই দুয়ের প্রতি অসম্ভভ ভালোবাসা অভিনেত্রীর।
২০০৫-এ ব্রিটেনে লিমিটেড এডিশনের একটি পুতুল তৈরি হয়েছিল। সেই পুতুলের মুখ হয়েছিল হুবহু ঐশ্বর্যার মতো। কয়েক মিনিটের মধ্যেই নাকি সেই পুতুলগুলো বিক্রি হয়ে গিয়েছিল।
জীবনে প্রথম ক্যামলিন পেন্সিলের বিজ্ঞাপনে শুটিং করেছিলেন ঐশ্বর্যা। এরপর মডেলিং, বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতা এবং বলিউডের সেরা অভিনেত্রীর খেতাব জয় করেছেন নায়িকা।
১৯৯৪ সালে মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়েছিলেন তিনি।
নেদারল্যান্ডসের কিওকিনহফ গার্ডেনে একটি বিশেষ প্রজাতির টিউলিপ ফুলের নামকরণ করা হয়েছে ঐশ্বর্যার নামে। ২০০৫ সালে সে দেশে ঐশ্বর্যার জনপ্রিয়তা বিচার করেই তাকে সম্মান জানানো হয়েছিল এভাবে।
মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার জন্যই ‘রাজা হিন্দুস্তানী’ ছবির অফার ফিরিয়ে দিয়েছিলেন ঐশ্বর্যা।
ঋতুপর্ণ ঘোষের পরিচালনায় ‘চোখের বালি’ তার একমাত্র বাংলা ছবি।
কোনোদিনই অভিনেত্রী হতে চাননি ঐশ্বর্যা। ছোটবেলায় জুলজি নিয়ে পড়াশোনা করতেন তিনি। মেডিসিন নিয়ে পড়ার ইচ্ছে ছিল এ অভিনেত্রীর।