কথা ব্যাথা দেয়। কথাই কি সব?
আমরা দিনরাত কত কথা বলি। সব কথা কি মন থেকে বলি?
কত রকমের কথা আছে, ভাল কথা, মন্দ কথা, সুখের কথা, দুখের কথা, পুরানা কথা, মিথ্যা কথা, সত্য কথা, ব্যাথার কথা, দুর্ঘটনার কথা, রাজনীতির কথা, কথার শেষ নেই। পন্য বিক্রির জন্য বিজ্ঞাপনের কথা। পাত্র নিজেকে বাজারজাত করার জন্য কত কথা বলে কতজনারে। পাত্রী নিজেকে বাজারজাত করার জন্য কত ঢঙ্গের ছবি পোস্ট করে।
আমাদের কথার সাথে আমাদের কাজের কি কোন মিল আছে? যে কথা আমরা বলি সেই কাজ কি আমরা করি? লোকের সামনে আমরা আমাদের যে ইমেজ তুলে ধরি তার সাথে আমাদের জীবনের আদৌ কোন মিল আছে কি? ভাল বা মন্দ, ধনী বা দরিদ্র, কথাই কি যায় আসে ? তুমি যদি ধনী হও তাহলে আমার কোন লাভ নাই যদি তোমার টাকার একটা অংশ আমাকে না দাও। ফেসবুকে তোমার সুন্দর সোফা দেখে আমার কোন লাভ নাই যদি না আমি স্থায়ীভাবে ঐ সোফাতে বসে দিনরাত টিভি সিরিয়াল দেখে ফ্রি খানা খাইতে পারি । ছেঁদো কথাতে কি দরকার?
সত্য কথা ক’জনে বলে? কেন বলেনা বা কেনই বা বলে?
ব্যবসায়ীরা যখন পন্য বিক্রি করে তখন সেই পন্যের খারাপ দিকগুলো বলেনা । ভাল দিকগুলো বলে। খারাপ কিছুই নাই। যা কিছু আছে সবই ভাল। খারাপ দিকের কথা বল্লে কেউ তা কিনবেনা প্রান যখন তাদের জুস বা আচার বিক্রি করে তখন বলেনা যে এই আচারে মাছি বসে, এই আচারে ফরমালিন আছে, নোংরা পরিবেশে তৈরি হয়, ইত্যাদি। বাংলাদেশের বেশিরভাগ পন্যই উৎপাদিত হয় অস্বাস্থ্যকর জাগাতে । দূষিত পন্যের বেশী দাম রাখার ফলে ভারতের পন্য সহজেই বাংলাদেশের বাজার দখল করে ফেলেছে।
বাংলাদেশে রোগ ব্যাধির মূল কারণগুলো হচ্ছে – খাদ্যে ভেজাল, দূষিত পরিবেশ, স্বার্থপর মানুষ, ভুয়া চিকিৎক, চিকিৎসা প্রতারণা ইত্যাদি। একটি ভাইরাস পূর্ন যৌবনে একজন মানুষকে আক্রমণ করে তখন দেশের স্বাস্থ্য বিভাগ এই ভাইরাস নিয়ে গবেষনা করেনা বা এন্টিভাইরাস তৈরি করেনা ফলে সাড়া দেশের মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয় ।
বাংলাদেশের ডাক্তারেরা এখন আর ডাক্তার নেই । ওরা সবাই হয়ে গেছে কন্ট্রাক্টর । কন্ট্রাক্টররা যেমন রডের বদলে বাঁশ দিয়ে ঘরবাড়ী বানায় ঠিক তেমনি ডাক্তারেরা মৃত শিশুকে জীবিত বলে চালিয়ে দিয়ে বেশ কিছুদিন টাকা কামাই করে নেয়। একজন রোগী হাসপাতালে প্রবেশ করলে এই রোগীর কাছ থেকে মোট কত টাকা উপার্জন করবে এমন একটি বাজেট তৈরি করে ফ্যালে চিকিৎকেরা।
কথার শেষ নেই। সেদিন ফেসবুকে আমি একটা পেজ দেখলাম তার নাম – সিংগেলস। সেখানে আমি লাইক দিলাম। তারপর মজার মজার কিছু লেখা লিখলাম। তখন অনেকেই আমাকে চা পানে নিমন্ত্রন জানালো কিন্তু যাওয়া হয়নি । ব্যস্ততার জন্য আর আমার নতুন একটা অসুখ হয়েছে সেটার কারণে। কাজ আর অসুখ সারাবার উপায় নিয়ে এখন আমি ব্যস্ত। তবে কথা চালিয়ে যাচ্ছি। আজ সিংগেলসে আমার ক্ষত ভরা পায়ের ছবি পোস্ট করেছি। সবাই আপাতত আমার পা দেখুক । একজন মন্তব্য করেছে – আহা খুব ব্যাথাভরা রোগ!! আর বলিওনা। অনেক কস্ট ।
আমার অসুখ সম্পর্কে কথা বলি। একদিন দেখলাম আমার পায়ে গোল গোল রক্তের বিন্দু। মনে হচ্ছে একটা তিলের মধ্য রক্ত জমে আছে। পরের দিন দেখলাম চারিপাশে আরো অনেক রক্ত বিন্দু। পায়ের আরো উপরে হাটুর কাছে আর উরুর চারিপাশে লাল লাল বেশ বড় সাইজের ক্ষত আর তার চারিপাশে চামড়ার বাঁধ দেওয়া, উঁচু উঁচু ভাঁজ করা বাঁধ,ভেতরে হাল্কা পুঁজ আর হাল্কা রক্ত, আর একটা দেখলাম একেবারে ছোট তিলের মত, বাইরের আবহাওয়া যখন গরম হয় তখন সেটা ফেটে যায়। গোল রক্তের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বলের মতো যেটা সেটার চারিপাশে ভিষন চুলকায়। ছোট তিলের মত যেটা সেটা ফেটে গেলে ভিষন জ্বলে। আর বড় লাল লাল গোল গোল যেগুলা চারিপাশে চামরা ভাঁজ করা ভেতরে পুঁজ সেটা দিয়ে রক্তক্ষরণ হয় কিন্তু জ্বলে না বা চুলকায় না।
এই তিন ধরনের ক্ষতই তিন রকমের দেখতে আর তিন রকমের অসুবিধা সৃষ্টি করে। সাড়া দিন কাজের ব্যস্ততার মাঝে আমি টের পাই আমার রক্তে কোন সমস্যা দেখা দিয়েছে। ঘুমের মাঝে সমস্থ শরীর শিহরিত হয়ে উটে। সেদিন ছিল শনিবার। বাসার নীচে লন্ড্রিতে গেলাম কাপড় ধৌত করতে । সেখানে বসেই আমার পায়ের ছবি নিয়ে পোষ্ট করলাম ফেসবুকে দেখার জন্য আমার বন্ধুরা কেউ এই রোগ সম্পর্কে কোন ধারণা রাখে কিনা। আমার একজন বন্ধু কামরুল হাসান বল্লো যে এটা পারপুড়া (Purpura) । আমি বিভিন্নভাবে গবেষনা সুরু করলাম।
তিন ধরনের ক্ষত বা ফোঁড়ার মধ্য একটি পারপুরা বলেই মনে হলো। মেডিক্যাল জার্নাল পড়তে সুরু করে দিলাম। এসব করার আগে আমি ডাক্তারের কাছে গেছিলাম কিন্তু ডাক্তার এই ক্ষতগুলা না দেখেই বলে দিলো যে এটা এলার্জিক রিএ্যাকশন, বলেই আমাকে এলার্জির ওষুধ লিখে দিলো। সেটা নিয়ে কোন পরিবর্তন হলো না। আবার গেলাম ডাক্তারের কাছে। তখন ডাক্তার বল্লো চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ দেখাতে ।
এবারে আমি নিজেকে বেশ সৌভাগ্যবতী মনে করছি কারণ এবারের রোগের ক্ষেত্রে ফেসবুকের বন্ধুরা শুধু দোয়া করে কেটে পড়েনি বেশ কিছু বন্ধু বেশ উপাকারী তথ্য দিয়েছে যা আমার গবেষনা করতে এবং সুস্থ হবার প্রচেষ্টাতে সাহায্য করেছে। আমি যদি ফেসবুকে আমার পায়ের ছবি পোষ্ট করে আমার অসুবিধার কথা না জানাতাম তাহলে কামরুল তথ্য দিতোনা আমিও জানতাম না আমার কি হয়েছে। এইখানে কথা কাজে লেগেছে। কথাই কথা আসে।
এইভাবে দেখা যায় সব কথাই যে অকেজো তা নয়। কথার মাধ্যমেই আমরা আমাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারি এবং সমস্যার সমাধান খুঁজে পেতে পারি। শুধুই যদি ভাল ভাল কথা বলি শুধুই যদি আমাদের ভাল ভাল জীবনের সাজগোজ করা সুখী ছবি পোষ্ট করি তাহলে সেটা নেহায়েতই আটপৌরে একঘেয়ে ব্যাপার। সবাই সেটাই করে।
আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে সাউথ আফ্রিকার অনেক শিশুর এইডস আছে। সাধারণত যৌনাঙ্গের মাধ্যমে এই রোগ এক দেহ থেকে অন্য দেহে সংক্রামিত হয়। তাহলে শিশুরা কিভাবে এই রোগ পায়? যদি মা বা বাবার এই রোগ থাকে তাহলে এই রোগ নিয়েই শিশু জন্মগ্রহন করে। HIV (Human Immune Deficiency Virus) এই ভাইরাস যখন মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আক্রমণ করে তখন দেহের শ্বেত রক্তকণা (টি-হেল্পার CD4 cell) ধংস করে দিয়ে টি-হেল্পার কপি করে সেখানে এই ভাইরাসটি শরীরকে নিয়ন্ত্রনে নিয়ে নেয়। এই ভাইরাস যত বেশী এবং যত দ্রুত CD4 cell ধংস করবে এবং এটার কপি করবে তত দ্রুত সমস্ত শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দিতে সক্ষম হবে।। । মশা যদি কোন HIV আক্রান্ত রোগীকে কামড় দিয়ে অন্য একজন নিরোগ মানুষকে কামড় দেয় আর কামড়ের সময় আক্রান্ত ব্যক্তির রক্তের সাথে নিরোগ মানুষের রক্তের সংমিশ্রন ঘটে তাহলে নিরোগ ব্যক্তির দেহে এই ভাইরাস ঢুকে যায় এবং টি-হেল্পারকে ধংস করতে থাকে।। HIV ভাইরাসে আক্রান্ত হবার সাথে সাথে যদি চিকিৎসা নেওয়া যায় তাহলে acute immune deficiency syndrome বা এইডস থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। একুউট ইমুউন ডেফিসিন্সি সিনড্রোম বলে যখন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পুর্নভাবে ধংস হয়ে যায়।
একজন মানুষকে যখন মশা কামড় দেয় এবং সে দুর্বল বোধ করতে থাকে তখন সে ভাবেনা যে মশাটি তার দেহে এইচআইভি ভাইরাস এনেছে এবং সেকারনেই সে দুর্বল বোধ করছে আর নানা রকমের অসুখ হচ্ছে। সেজন্য সবার উচিৎ HIV Test করা। যাতে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা শুরু করা যেতে পারে।
আমি যখন আমার পায়ের ছবি ফেসবুকে পোষ্ট করি তখন অনেকেই বিরক্ত হয়েছে। আমি আমার অনেক ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ যখন ফেসুবকে পোস্ট করি তখন অনেকেই বিরক্ত হয়। আমার কথাকে যদি সামাজিক সচেতনতা হিসাবে গ্রহন করা যায় তাহলে ক্ষতি নেই। বরং সবাই সচেতেন হতে পারে। শুধু পাঠ্যপুস্তক পাঠ করেই জ্ঞান অর্জন করা যায়না। বরং নিজের জ্ঞানকে সীমিত করা হয়। প্রতিদিন সাড়া বিশ্বের বহু ঘটনা থেকে বহু মানুষের বহু অভিজ্ঞতা থেকেও জ্ঞান অর্জন করা যায়। নিজেকে সাবধান করা যায়। সমাজে অন্যদের সচেতন করা যায়। শুধু চোখ কান খোলা রাখতে হবে আর মনের চারিপাশের যেসব পর্দা বা আবরন আছে সেগুলো সরিয়ে ফেলে আকাশের মত মনকে খুলে ধরতে হবে। পাঠ্যপুস্তকে আমরা যা পড়ি তা বাস্তবে হয়তো কোন সময়ই ঘটেনা। বাস্তবে যা ঘটছে তা হয়তো কোনদিনই সঠিকভাবে পুস্তকে লেখা হয়না। সেজন্য সমসাময়িক ঘটনাগুলোর উপরে চোখ রাখতে হবে। অনেক সময় ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটে । যেহেতু সঠিকভাবে ইতিহাস লেখা হয়না। যার যার স্বার্থে তার তার মনের মাধুরী মিশিয়ে ভুয়া ইতিহাস লেখা হয় তাই আমরা তুলনা করতে পারিনা। তুলনা করার মত কোন তথ্য হাতে থাকেনা। বাংলাদেশের ইতিহাস লেখা হয়নি। পাকিস্তানের কাছ থেকে বাংলাদেশের আর্থসামাজিকরাজনৈতিক নিয়ন্ত্রন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে অর্পিত হয় এবং ভারতই তাদের দালাল দিয়ে বাংলাদেশের শাসনকার্য পরিচালনা করছে বাংলাদেশকে বাজার বানিয়ে ভারতের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য। এইটা সাধারণ জ্ঞান। রকেট সায়েন্স না। এই ইতিহাস কেউ লেখেনি। সবাই পতাকা চুষে স্বাধীনতার স্বাদ পেতে চায়। কি লাভ কথা বলে ?
আমার জীবন ফুলের বিছানাতে কখনো ছিলনা।
কে কে ফুলের বিছানায় স্বামী বা স্ত্রী সোহাগে আদোরে ঘুম ভেঙ্গে কফি পান করে চাকরের হাতে নাস্তা খেয়ে চাকরের হাতে ভাঁজ করা পোষাক দেহে চাপিয়ে সুন্দরী স্ত্রীর বা হ্যান্ডসাম স্বামীর ঠোটে চুমু দিয়ে বিশাল ম্যানসনের নীচে অপেক্ষারত শীত ও তাপ নিয়ন্ত্রিত মার্সিডিজে চড়ে অফিসে যায় আমার জানা নাই। আমার জানা নেই এই অফিসে সে কি কাজ করে এত টাকা উপার্জন করে যা দিয়ে শুধু সুখ কিনে নিয়া আসে ১৭০,০০০,০০০ মানুষের দেশে যেখানে ৩৫,০০০,০০০ মানুষ অনাহারে বা অর্ধাহারে থাকে।
আমি যদি ফেসবুকে আমার পায়ের ছবি পোষ্ট না করতাম তাহলে পারপুড়া সম্পর্কে জানতাম না আর না জানলে গবেষনা করতাম না আর গবেষনা না করলে কিভাবে ভাল হবো তা কিছুই বুঝতাম না। সেজন্য আমি কথা বলি। জীবন অনেক জটিল আর ঘটনাবহুল। আমি সবার সাথে আমার জীবনের অনেক ঘটনাই শেয়ার করিনি। সেসব ঘটনা কারু কোন কাজে আসবেনা সেজন্য। যেমন, আমি জীবনে অনেক দুঃখ পেয়েছি। এটা জেনে অন্যেরা কি করবে? আরো দুঃখ দিবে? নাকি নিজেরা দুঃখিত হবে? আমি যদি স্বার্থপর মানুষের সাথে মিশি তাহলে তো দুঃখ পাবোই এটা আমার নিজের ভুল যা নিজেকে শোধরাতে হবে অন্যকে বলে কোন লাভ নাই। জগতের বেশিরভাগ মানুষই স্বার্থপর আমি সেটা যদি না বুঝি তাহলে আমি নির্বোধ। একজন নির্বোধের শাস্তি কষ্ট পাওয়া। এই কথা এখানেই শেষ।
ফিরে আসি আমার অসুখের কথাই। আমি এখন যে ভাইরাসে আক্রান্ত এই ভাইরাস আমি আমার দেহে একাকী তৈরি করিনি। এটা বাইরে থেকে আমার দেহে এসেছে। বাইরে অনেক মানুষ বাস করে । অনেকেই আক্রান্ত হতে পারে। কথার মাধ্যমে আমরা অন্যকে সাবধান করতে পারি। জানাতে পারি কি কি করলে সে ভাল বোধ করতে পারে ।
আমি আল্লাহকে বিশ্বাস করি। আমি বিশ্বাস করি আল্লাহ্ আমার পাশে আছেন। একজন মানুষ যদি আমার পাশে এসে দাঁড়ায় তখন আমি মনে করি আল্লাহ্ এই মানুষটার মনে রহম দিয়ে আমার কাছে পাঠিয়েছেন। যখন আমি ভুল করি, ভুল মানুষের কাছে যেয়ে নিজের ক্ষতি করি তখন আমি এই ক্ষতি করি আল্লাহ্র নির্দেশিত পথে চলিনি বলে। নিজের মনের কথা শুনিনি বলে। আল্লাহ্ তার সৃষ্টির ভেতর বাস করেন । মনের ভেতর বাস করেন। যখনই আমরা অন্তরের কথা সুনতে ব্যর্থ হই তখনই ভুল করে ফেলি আর সেই ভুলের দোষ চাপানোর জন্য অন্য একজন মানুষ খুঁজি ।
শুভ কামনা রইল, বা দোয়া করি আল্লাহ্ আপনাকে সুস্থ করে তুলুন যারা বলে তারা স্বার্থপর মানুষ, এমন শুভ কামনা নাই বা পাইলাম এমন দোয়া দিয়ে আমি কি করবো ? তুমি স্বার্থপর মানুষ তোমার তো বোঝা উচিৎ যে তোমার শুভ কামনা দিয়া কারু কোন কাজ হবেনা । দেবার মত তোমার কাছে যদি কিছু না থাকে তাইলে সুভ কামনাও রেখে দাও নিজের জন্য। তোমার বাজার যখন খারাপ হবে তখন এইসব শুভ কামনা নিজেকে নিজে দিয়ে ভাল থেকো।
কথাই কি সব ?
কথা দিয়ে কি হয়? কথার সাথে কাজ করাও দরকার।
আয়শা মেহের
সম্পাদিকা
প্রবাসনিউজ২৪
টরেন্টো, কানাডা ।