দ্যা ফাইনাল কাউন্টডাউন বা এই খেলায় শেষ খেলা।
বিজয় পুষ্প বর্ষনে নন্দিত হবেন দেশনায়ক তারেক রহমান।
………………………………
দেশনেত্রী দেশ ছাড়ার পর থেকেই কী যেন হয়েছে তিনাদের! খবরের কাগজ খুলেই বিষোদ্গার করা বক্তব্য, টিভি দেখতে বসলেই বিকৃত মুখে, গুলিস্তানের বাছইয়া লও ১০০, দেইখ্যা লও ১০০ টাপটের চিৎকার চেচামেচি ধরনের ভাষন!!!
প্রপাগান্ডা শুরু করেছেন, আরো একজন দলিত মথিত সাবেক ছাত্রনেতা, নামটা ভুলে যাই, শুনি দেশে নাই।সরকারী কালেই দেশ থাকতে পারলেন না, বে-সরকারী কালে? কোথায় থাকবেন? কে জানি বলেছিলেন তিনার জন্মদিনে,” দাসপুত্রকে ভেবেছিলাম, রাজপুত্র!” যাক্,!
চেহারাটা দেশী মনে হয় না। একবার বলেছিলেন,” দেশে আসি বিএনপি’কে নেড়ী কুত্তার মতো পিঠামু!!!” কেউ তার পিটুনি খেয়ে ছিলেন কিনা, দেখে নি, শুনিও নি!
পরম ক্ষমা করুন, চেহারা চুরত পরমের দান!
দেশনেত্রী আর দেশনায়ককে কটু কথা বললে, মিথ্যা অপবাদ দিলে, সারাদিন রাত উন্মাদের মতো উনাদের চৌদ্দগোষ্টি উদ্ধার করতে পারলে যে দেশে বড় বড় মিনিস্টার- সুপারস্টার হওয়া যায়, তাহলে তিনা, দু কলম ফেসবুকে লিখে যদি তিনার নেত্রীর নজরে পড়ে দেশে আসতে পারেন, তো খারাপ কি?!!
বলি, এবার ক্ষেমা দেন!! দেখেন কী হয়!!
প্রায় ১যুগ আছি তো আমরা! মরছি, গুম হচ্ছি, খুন হচ্ছি, জেল খাটছি, হাজিরা দিচ্ছি, কই দেশ কি কেউ ছেড়ে দিছি? প্রমান দেখাবেন, প্লিজ?
দেশনেত্রী দেশে ফিরবেন, জীবনের এই পড়ন্তবেলায় মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে তাঁকে জিততেই হবে। না হয়, ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এই প্রিয় স্বদেশের কপালে কী ঘটে বলা মুশকিল।
মুক্তিযুদ্ধে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন শহীদ জিয়া, বারবার দেশের লুন্ঠিত গণতন্ত্র উদ্ধার করেছেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। হাল ছেড়ে দেয়ার মতো নেতৃত্ব নন তিনি। বিজয়ের পথেই তার পথ চলা।
দেশনায়ক ফিরবেন সেই বিজয়ের হাত ধরে, যাবেন দেশের খেটে খাওয়া মানুষের কাছে, বলবেন,” একটি উদ্যোগ, একটু চেষ্টা দেশে আসবে স্বনির্ভরতা….।”
দেশের মানুষ পুষ্প বর্ষনে সিক্ত করে স্বাগত জানাবে দেশনায়ক তারেক রহমানকে।
লেখকঃ মুহাম্মদ আজমল হোসেন পাইলট
সহ-সভাপতি
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, কেন্দ্রীয় কমিটি