সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক সমপ্রতি যে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তাতে বলা হয়েছে ২০১৬ সালে সুইস ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশ থেকে জমা হওয়া অর্থের পরিমাণ ছিল ৫ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা। ২০১৫ সালে এই টাকার পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৬২৭ কোটি টাকা অর্থাৎ কিনা ১ বছরে সেই হিসাব আগের বছরের চেয়ে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা বা ২০ শতাংশ বেড়েছে। সরকারি দাবি মতে ২০১৩ সালে বিএনপির চেয়ারপারসনের ছোট ছেলে আরাফাত রহমানের ২০ কোটি টাকা ফেরত আনে সরকার। এরপর আর একটি টাকাও ফেরত আনেনি সরকার। এখন প্রশ্ন হলো বাকি ৫ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা কাদের? চোখ বন্ধ করে বলা যায় এর মধ্যে ১ টাকাও বিরোধী শিবিরের কারও না। যদি হতো তাহলে সরকারের নর্তনকুর্দনে টেকা দায় হতো। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেছেন পাচারকারীদের নাম প্রকাশ করা হোক। আমরাও তাই বলি সরকারের যদি দুর্বলতা না-ই থাকে তাহলে নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না কেন? অর্থমন্ত্রী বলেছেন যে অর্থ পাচার হয়েছে তা যৎসামান্য। এটা নাকি নজরে আনার মতো না। সঠিক বলেছেন। যার কাছে ৪ হাজার কোটি টাকা পিনাট তার কাছে ৫৫৬০ কোটি খুব বেশি টাকা হবার কথা না। তবে হ্যাঁ, ১ লাখ টাকা যার ব্যাংক হিসাবে আছে তিনি অবশ্যই ধনী ব্যক্তি। সেলুকাস… কি বিচিত্র বাংলাদেশ।
Related Posts
শিক্ষার্থীদের বর্ধিত ফি দিয়ে ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদকের নতুন গাড়ি!
- Ayesha Meher
- ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৬
- 1 min read
ঢাকা : রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায়কৃত বর্ধিত ফি দিয়ে নতুন মডেলের…
হলের দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন অব্যাহত
- Ayesha Meher
- আগস্ট ২৩, ২০১৬
- 1 min read
হলের দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। গতকালের মতো বুধবারও ক্যাম্পাসে ধর্মঘট পালন করছে তারা।…
আমাকে হত্যা করে জামায়াতকে দায়ী করার পরিকল্পনা হয়েছিল: খালেদা জিয়া
- Ayesha Meher
- জুন ১৪, ২০১৫
- 0 min read
আমাকে হত্যা করে জামায়াতকে দায়ী করার পরিকল্পনা হয়েছিল: খালেদা জিয়া বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দাবি…