স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা সবাই কেনো ক্ষেপে উঠলো? সবাই শুল্ক ফাঁকি দেয় বলে। আপনের পর অন্য সব জুয়েলার্সে নানা অজুহাতে পুলিশ আর শুল্ক বিভাগের লোক যেয়ে হাজির হবে এটা কারু কাম্য নয় সেজন্য সবাই ক্ষেপেছে। আপন জুয়েলার্স পর নয় আপনই। বাইরের কেউ নয় । আপন জুয়েলার্স পরিবার আওয়ামীলীগ পরিবার। আপন জুয়েলার্স আওয়ামীলীগের বড় আপন। তাতে কি?
স্বরণ করি আওয়ামীলীগার মতিউর রহমান রেন্টুর ইতিহাস
“আমার ফাঁসি চাই”
পৃষ্টা # ৪৯ – জয়নাল ও জাফর হত্যা
পৃষ্টা # ৫১ সেলিম-দেলোয়ার হত্যা
কুত্তার জাতকে তো বেশ্যা দিয়েই নেতৃত্ব দেওয়াবো
পৃষ্টা # ১২৩
আমার ফাঁসি চাই – পিডিএফ কপি পাওয়া যাবে এই লিঙ্কে
https://www.pdf-archive.com/2014/01/19/amar-fashi-chai-bangla-by-motiur-rahman-rentu/
বাংলাদেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা সেজন্য ভীত। সকল চোরাচালানীরা ভীত। কখন কোথায় কিভাবে কার কাপড় খুলে ফেলা হবে কেউ জানেনা। খেলা জমেছে ভাল। মতিউর রহমান রেন্টুর লেখা ইতিহাস “আমার ফাঁসি চাই” বইটি পাঠ করলেই ধারণা করা যাবে বাংলাদেশে প্রতিদিন নতুন নতুন ইস্যুর কারণ কি। প্রতিদিন নতুন নতুন ইস্যু দিয়ে কুত্তার জাতকে ব্যস্ত রেখেছে ভারতের রাজ্য সরকার।
সবাই বেশ তালে তালে নাচছে। খুব দ্রুত গতিতে বাংলাদেশ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন শিশু ও নারী ধর্ষনের খবর পাওয়া যাচ্ছে। আর সব অনাচার, অবিচার, অপরাধ ঢেকে রাখার জন্য রয়েছে নিত্যি নতুন ইস্যু
ইস্যুর ভারে বাংলাদশের জনগণের অবস্থা বেসামাল। একটা ইস্যু খাইতে না খাইতে অন্য একটি ইস্যু এসে হাজির হচ্ছে। কোর্টের সামনে মূর্তির মাথায় কাপড় থেকে হাওড়ে ইউরেনিয়াম পাওয়ার সুখবর থেকে শ্রীপুরে আওয়ামীলীগের ধর্ষক দ্বারা প্রথম শ্রেনীর ছাত্রী আয়শা ধর্ষন ও বিচার না পেয়ে আয়শাকে নিয়ে আয়শার বাবা হজরত আলী মাহমুদের আত্মহত্যার খবরকে খুব সহজেই ধামা চাপা দিয়ে দিয়েছে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই তরুণি ধর্ষনের ঘটনা। এই ঘটনার প্রথম আকর্ষন ছিল স্বর্ণ ও হীরা চোরাকারবার থেকে বাটপারী করার সুযোগ সুবিধা। আওয়ালীলীগের ধর্ষক দ্বারা প্রথম শ্রেনীর ছাত্রী ধর্ষনের ঘটনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণ সোচ্চার হয়ে উঠেনি, অভিযোগ নিতে পুলিশ অস্বীকৃতি জানালে আয়শাকে নিয়ে তার বাবা আত্মহত্যা করলেও মিডিয়াতে কোন প্রতিক্রিয়া হয়নি। প্রতিক্রিয়া হয়নি বাংলাদেশের জনগণের ভেতর। কারণ একটাই সেটা হলো আয়শার বাবা হজরত আলী মাহমুদের আপন জুয়েলার্স নামের স্বর্ণের চোরাকারবার নেই। তাই এই ঘটনাকে পাশ কাটিয়ে ইস্যু চলে গেছে আপন জুয়েলার্সের চোরাকারবারীর ছেলের জন্মদিনের পার্টিতে সেখান থেকেই এখন চলছে স্বর্ণ আর হীরা জব্দ। হঠাৎ করে শুল্ক বিভাগ ফেরেস্তার ভূমিকাতে ঘন ঘন আপন জুয়েলার্সের দোকানগুলোতে হানা দিচ্ছে ফলে বাংলাদেশের অন্যান্য চোরাকারবারী স্বর্ণব্যবসায়ীরা ভয় পেয়ে গেছে। খুনী, চোর, ডাকাত, স্মাগলার, ধর্ষকেরা সব এখন আতঙ্কিত। কারণ এইবারে নিজের ঘরে নিজেরাই সিঁদ কাটতে লেগে গেছে।