লন্ডন হাসপাতালে কিশোর নাসের এখন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।

আল্লাহ যেমন সর্বত্র আছেন শয়তানও কিন্তু সর্বত্র আছে। তাই আল্লাহ্‌ আমাদেরকে শয়তান থেকে সাবধান থাকতে বলেছেন। সবসময় সাবধান থাকতে হবে। চোখ, কান খোলা রাখতে হবে। আজ আমরা ১৪ বছরের একটি কিশোর নাসের আহমেদের কথা বলবো। লাজুক, ভদ্র, নম্র, স্মার্ট এই ছেলে যে কোন অপরাধ না করেই অপরাধের শাস্তি হিসাবে লন্ডন হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।

লন্ডন বো স্কুলের ছাত্র নাসের । নাসেরের মারাত্বক হাফানী, একজিমা ও অন্যান্য অসুখ আছে। স্কুল কর্তৃপক্ষ নাসেরের অসুখ সম্পর্কে অবগত ছিল। নাসেরের দেখাশোনা করার জন্য স্কুলে একজন নার্সও রাখা ছিল। বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ১০, ২০১৬ তারিখ থেকে নাসের লন্ডন হাসপাতালে অবস্থান করছে। তার বাঁচার সম্ভাবনা ১%।
ফেসবুকে নাসেরের জন্য দোয়া চেয়ে একটি পোস্ট করা হয়েছে। আজ নাসেরের জন্য দোয়া করবেন কাল অন্য একজন নাসেরকে লন্ডনের অন্য একটি স্কুল থেকে হাসপাতালে পাঠানো হবে। ঘৃণা, সাম্প্রদায়িকতা, নিষ্টুরতা, পাশবিকতা বৃটিশ ঐতিয্য।
15033552_10202457542875946_1696385705_n
স্কুলে সেদিন কি হয়েছিল?
দুইজন ছেলে ঝগড়া করছিল । নাসের হেটে যাচ্ছিল। নাসের ভুল করে একটি গার্বেজ বিনের উপরে হোচট খায় এবং তার উপর অপবাদ দেওয়া হয় যে সে ইচ্ছা করেই এটা করেছে। নাসেরকে স্কুলের ডেপুটি হেড এর রুমে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ডেপুটি হেডের হাত ধরে নাসের বলে যে সে ইচ্ছা করে এমনটি করেনি এবং প্রতিজ্ঞা করে যে সে আর কোনদিন এমনটি করবেনা। তবুও নাসেরকে শাস্তি দেওয়া হয়। শাস্তি হিসাবে মাটির নীচের একটি স্যাতস্যাতে ঘরে সারাদিন নাসেরকে রাখা হয় তারপর সেই স্কুলের ডেপুটি হেড স্কুল ছুটির পরে আরো ৪৫ মিনিট শাস্তি বর্ধিত করে । নাসেরের বাবাকে ইমেইল করা হয়। নাসেরের হাফানী শুরু হয়। সে কোলাপ্স করে। অফিস থেকে নাসেরের বাবা এসে নাসেরকে এইভাবেই পায়। ডাক্তাররা বলেছে যেকোন সময় নাসেরের হৃদযন্ত্র ফেটে যাবে এবং তার বাঁচার সম্ভাবনা ১%। মূলত স্কুলের এই ডেপুটি হেডই এই শাস্তির মাধ্যমে নাসেরকে হত্যা করলো।

নাসেরের অভিভাবকরা স্কুলের এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করবেন এবং আশা করছি বৃটিশ আদালত এই শিক্ষককে একজন খুনী হিসাবে শাস্তির ব্যবস্থা করবে।

নাসেরের পরিবার ও প্রবাসনিউজ২৪ এর পক্ষ থেকে আমরা সবাইকে নাসেরের জন্য দোয়া করার আহ্বান জানাচ্ছি। রাখে আল্লাহ্‌ মারে কে। সবাই দোয়া করবেন নাসের যেন প্রান পেয়ে মাবাবার কাছে ফিরে আসে। আমীন।

আয়শা মেহের
টরেন্টো, ক্যানাডা।

 

Dr’s have announced that his heart may burst anytime which may lead to death.

?PLEASE SHARE #Pray4NASAR?

A deputy head in east london’s Bow school has forcefully punished my 14 year old cousin Nasar Ahmed by giving double detention punishment all day long in basement room alone for accidentally tipping bin over.

Nasar my cousin who has severe Asthma and very harsh eczema including other disabilities with a health care package in school who are aware of his medical condition as he has special needs and was being looked after by a nurse in school who monitors his health is now lying risking his life in a life support machine critically ill with 1% percent chance of living in Royal london hospital since Thursday 10th November 2016. Please pray to Allah SWT for his recovery and so that we can get justice for his misconduct by deputy head teacher who needs to be reprimanded and investigated by the police authorities and education board.

Nasser a very gentle and smart decent child was walking when two boys were in the middle of a fight and he accidentally tipped over a bin and was told by the assistant deputy head teacher that he did it on purpose and that he was going to be in detention for 45 minutes. They called his father at 11.40 am to school to report his child’s behaviour. The school bought a bengali translator who spoke on behalf of his father Mr Zaman. Nasar who is in class 9W pleaded begging and promised the teacher with his hands that he will never do that again which is recorded on school cctv in the room the meeting took place in. Despite his plea the deputy head teacher still gave him all day detention in basement room by himself in school which led to disorientation and panick as he has a severe medical condition. Further to his punishment the school deputy head went on to give him another 45 minutes detention after school time which they emailed his father Mr Zaman. During this time Nasar panicked and experienced anxiety which lead to a sudden asthma attack. At 2.40pm receptionist Katie from the school phoned mr Zaman father of Nasar who urgently left work to attend his son only to his horror, find his son collapsed unconscious on the floor surrounded by paramedics.

The paramedics told Mr Zaman his sons heart beat and breathing has stopped they lost all hope when one of the paramedics injected him with a medication which miraculously bought his breath back slightly. They rushed him to hospital and he was bought into intensive care and is now fighting for his life since Thursday 10th November 2016.

Please make dua for our cousin Nasar who is near to death. Please everybody share to raise awareness and to bring justice to Nasar and his family for this harsh injustice caused by the deputy head of Bow School, East London. The deputy needs to be reported and suspended for this corporal punishment in school leading to potential death and we want to prevent this kind of aggressive harsh behaviour and punishment happening to other children in the future.

#Pray4NASAR #Justice4Nasar

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *