মানবিক আবেদন
একজন শিক্ষককে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন।
মোঃ হারুন অর রশিদ,সহকারী শিক্ষক জাজিরা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা (ইনডেক্স নং 1055343),
উনার দুটো কিডনীই নষ্ট। ২০১৫ সালের জানুয়ারী মাস থেকে শমরিতা হাসপাতালে তার চিকিৎসা ও ডায়ালাইসিস হচ্ছে। ডাক্তারগণ অতি জরুরী একটি কিডনী প্রতিস্থাপন করার কথা বলছেন। এজন্য তার প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা্র প্রয়োজন। দুটি নিষ্পাপ কন্যা শিশু নিয়ে এই শিক্ষক বড়ই অসহায় । অনেক ফেসবুক বন্ধুরা এগিয়ে আসছেন। এজন্য Harun’s life saving group নামে একটি group খোলা হয়েছে।
https://www.facebook.com/groups/1795793150707345/
একজন শিক্ষকের সুস্থতার জন্য আমাদের সবার সাহায্যের হাত প্রসারিত করা উচিত।
সাহায্য পাঠাবার ঠিকানা ও একাউন্ট নংঃ
Md. Harun or Rashid
A/C no 11615132445 ,
Dutch Bangla Bank Ltd.
Gulshan Branch, Dhaka.
অথবা,
মোঃ হারুন অর রশিদ,
হিসাব নং ০২০০০০২৬৬১৮১৬,
অগ্রণী ব্যাংক,
জিনজিরা শাখা, ঢাকা ।
মোবাইলঃ ০১৭১৬৯১৭৫৩০,
বিকাশ নং ০১৭১৬৯১৭৫৩০ (হারুন অর রশিদ)…….অনুরোধক্রমে প্রচারিত।
http://www.samoritahospital.org/
এখানে খোঁজ নিয়ে জানতে পারবেন এই নামে এই হাসপাতালে কোন রোগী থাকে কিনা।
89/1, Panthapath, Dhaka-1215
Bangladesh
Telephone : 9131901 (Master line)
Fax : 880-2-9129971
E-mail : admin@samoritahospital.org
বাংলাদেশীদের জন্য বাংলাদেশীদের দয়ামায়া ও সাহায্য করার ইচ্ছা না থাকার অনেক কারণ আছে। কারুকে সাহায্য না করার প্রথম কারণ হলো যারা সাহায্য পায় তারা মনে করে সাহায্য পাওয়া তাদের অধিকার। অনেকেই সাহায্য পেলে যে সাহায্য করে তাকে নানাভাবে অপমানিত করে আর আরো টাকা দাবী করে। অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ফলে যে একবার সাহায্য করে লাঞ্ছিত হয়েছে সে পুনঃরায় সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসেনা। বাংলাদেশী পাশবিক ও স্বার্থপর মানুষই বেশী। সাহায্য করবে এমন মানুষ যারা আছেন তারা নানাভাবে বিভ্রান্ত। ল্যাঞ্চিত। প্রতারিত।
মানুষ মানুষকে সাহায্য করবে এটাই নিয়ম। সাহায্য করুন বিনিময়ে কিছু না পাবার প্রত্যাশা নিয়ে। এমনকি কৃতজ্ঞতাও।
বাংলাদেশ যেহেতু একটি উন্নত দেশ তাই এই দেশের সকল চিকিৎসা ব্যবস্থা ফ্রি হওয়া উচিৎ। সকল হাসপাতাল সরকারী হওয়া উচিৎ। উন্নত ও ধনী দেশের ব্যবসায়ী ও কর্মজীবি মানুষের খাজনার টাকাতেই হাসপাতাল্গুলোর খরচা বহন করা উচিৎ।
মানুষ হলে মানবিক দায়িত্ব পালন করুন। হারুন অর রশিদ সাহেবের এই দুর্দিনে উনার পাশে সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসুন। ছবিতে দেখুন উনার দুইপাশে উনার দুইটি শিশু কন্যা আপনাদের সাহায্যের জন্য অপেক্ষা করছে। আপনাদের সাহায্যে যদি ওদের বাবা প্রান ফিরে পায় তাহলে এই শিশুরাও সাহায্য করা শিখবে এবং অন্য একজন অসহায় মানুষকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে যাবে। শিশুরা এভাবেই পরিবার, সমাজ ও পরিবেশ থেকে মানবতা শেখে।
যার যার সামর্থ অনুযায়ী এগিয়ে আসুন। ২৫ লাখ টাকা বেশী টাকা না। ৫০০ মানুষ যদি ৫০০ টাকা করে পাঠান তাহলেই ২৫ লাখ টাকা হয়ে যাবে। ৫০০ টাকার অনেক বেশি টাকা অনেকেই ধূমপানের মাধ্যমে কিডনী খারাপ করে ধুঁয়া করে ফ্যালে। আপনার ধূমপানের খরচা যদি এই শিক্ষককে দেন তাহলে শিক্ষকের কিডনী বাচলে একটি পরিবার বাঁচবে আর ধুমপান ত্যাগ করার ফলে আপনার ল্যাংস বাঁচবে ।