সুন্দরবন ধবংস হবে – চুপচাপ তামাশা দেখছেন। এই লজ্বা রাখবেন কোথায়?

নীচের পিটিশনে স্বাক্ষর করুন এবং সুন্দরবন রক্ষার জন্য আওয়াজ দিন।

এখানে স্বাক্ষর করুন

বাংলাদেশের সম্পদ পাচার হয়ে যাচ্ছে। লুট হয়ে যাচ্ছে ব্যাঙ্ক। দেশের পূঁজি চলে যাচ্ছে বাইরে। ভেঙ্গে যাচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো। গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিকে হত্যা করা হয়েছে। হাজার হাজার শ্রমিক বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জেলে পচে মরছে, যারা কাজ করছে তারা কম বেতনে কাজ করছে, যাদের ভিসা নেই তারা পালিয়ে বেড়াচ্ছে, মহিলাদের পাচার করা হচ্ছে যৌনকর্মী হিসাবে, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে প্রতিদিন মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। চুপচাপ বসে বসে দেখছেন। রোম পুড়ে যাচ্ছে আপনারা ফেসবুকে বসে বাঁশি বাজাচ্ছেন। সুন্দরবন ধবংস হলে শুধু পশুপাখিগাছপালা ধবংস হবেনা খুব দ্রুত ধবংসের কালো ছায়া আপনাকেও গ্রাস করবে।  আপনারা কোন ব্যাপারেই নিজেরা কিছু করতে চান না অপেক্ষা করেন অন্য কেউ এসে আপনাদের কাজ করে দিয়ে যাবে। অন্য দেশ এসে আপনাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দিয়ে যাবে। নির্বোধ মানুষেরা মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে উপনিবেশ ট্রান্সফার করবে আর আপনারা ভুয়া স্বাধীনতার ভুয়া পতাকা মাথায় জড়িয়ে ভুয়া নাচানাচি করবেন।

সুন্দরবন সবার।
সুন্দরবন রক্ষা করার দায়িত্ব সবার।
সবাই মিলে ঝাপিয়ে পড়ুন পরিবেশ সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধ করুন।
আর যদি না করতে পারেন তাহলে লজ্বায় গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করুন
দেশে তো মানবাধিকার ও স্বাধীনতা নেই
মানুষ হত্যা, ডাকাতি, চুরি, দুর্নীতি, ধর্ষন এখন স্বাভাবিক ব্যাপার, জেল ভর্তি নিরীহ মানুষ, আইন আদালত বলে কিছু নেই, জোর যার বাংলাদেশ তার — এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে আপনাদের হাতে হাত রেখে বসে থাকার কারনে। দেশের সম্পদ রক্ষা করার দায়িত্ব দেশের নাগরিকের। একটি দেশের নাগরিক হবার জন্য কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য থাকে আর তা হলো দেশের মানুষ ও সম্পদ রক্ষা করা। যেদেশের নাগরিকেরা এই দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করেনা বিদেশীরা সেই দেশে এসে সেই দেশের সম্পদ লুট করে নিয়ে যায়।

যে যেখানে আছেন সেখান থেকে আওয়াজ তুলুন এবং তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ রক্ষাকারী কমিটির পাশে থাকুন, এই প্রতিরোধ কর্মসূচীকে শক্তিশালী করে রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে উপড়ে ছুঁড়ে ফেলে দিন।

আর যদি তা না পারেন তাহলে নিজেদের বাংলাদেশী বলে দাবী করার স্পর্ধা করবেন না।

৫ thoughts on “সুন্দরবন ধবংস হবে – চুপচাপ তামাশা দেখছেন। এই লজ্বা রাখবেন কোথায়?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *