একটি স্বাধীন দেশের মানুষ তার নিজের ইচ্ছামত পোষাক পরিধান করতে পারে। তবে সে পোশাক শালীন হতে হবে। কেনো ? কারণ স্বাধীনতা মানে স্বেচ্ছাচারিতা নয়। একজনের স্বাধীনতাবোধ যেন অন্য কারু অসুবিধা সৃষ্টি না করে সেজন্য একটি নির্দিষ্ট দেশের সকল নাগরিকের পোষাকের উপরে কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে। একটি স্বাধীন দেশের মানুষ তার নিজের ইচ্ছামত চলাফেরা করতে পারে। একটি স্বাধীন দেশের পুলিশ পথের মাঝখানে একজন পথচারী মহিলাকে থামিয়ে দিয়ে আঙ্গুল তুলে বলতে পারেনা – মাগী এই রাস্তা বন্ধ। মিনিষ্টার আসতেছে।
একটি স্বাধীন দেশের মন্ত্রীরা স্বাধীন দেশের নাগরিকের দ্বারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। তাদের চলাফেরার জন্য পুলিশ পাহাড়া দেবার দরকার হয়না। জনগন যাদের সরকার চালাবার দায়িত্ব দেবে তাদের দায়িত্ব হলো জনজীবন নিরাপদ করা – ঘরে ঘরে যেয়ে মানুষকে গ্রেফতার করা তাদের দায়িত্ব নয়।
একটি স্বাধীন দেশের প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশ গুলি চালিয়ে প্রতিবাদীদের হত্যা করতে পারেনা। একটি স্বাধীন দেশের পুলিশ বাসায় ঢুকে ছেলেদের হত্যা করতে পারেনা। স্বাধীন দেশের পুলিশ এটিএম মেশিনে কারুকে টাকা তুলতে দেখলে তাকে উঠিয়ে নিয়ে যেয়ে পাঁচ লাখ টাকা দাবী করতে পারেনা। টাকা না পেয়ে নির্যাতন করতে পারেনা। ক্রসফায়ারের হুমকী দিতে পারেনা। একটি স্বাধীন দেশে ক্রসফায়ার বলে কিছু থাকতে পারেনা। একটি স্বাধীন দেশের বিচার বিভাগ নিরপেক্ষ ও স্বাধীন থাকে।
একটি স্বাধীন দেশে মাদ্রাসার ছেলেদের হত্যা করা হয়না।
একটি স্বাধীন দেশে খুনীরা দিনে দুপুরে খোলা আকাশের নিচে মানুষ হত্যা করে স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়াতে পারেনা
একটি স্বাধীন দেশে খুনীরা ফাঁসীতে যায় ।
একটি স্বাধীন দেশের নিরপরাধ মানুষের বিরুদ্ধে ভুয়া মামলা দিয়া জেলভর্তি করা হয়না।
একটি স্বাধীন দেশে প্রতিদিন নারী ধর্ষন করে পথের ধারে বা নদীনালাতে ফেলে দেওয়া হয়না
বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ নয়। বাংলাদেশ হলো ভারতের অংগরাজ্য । সেজন্য ভারতের দালালেরা দিনরাত স্বাধীনতা আর মুক্তিযুদ্ধ বলে চিক্কুর পাড়ে।
যারা ভারতের দালাল তারা মুক্তিযুদ্ধ করেনি। যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে তাদের নাম নিশানা মুছে ফেলা হয়েছে।
ভাষা আন্দোলনের সাথে আওয়ামীলীগের কোন সম্পর্ক নাই। শেখ মুজিব উর্দুতে কথা বলতো। শেখ মুজিব অখন্ড পাকিস্তান চেয়েছিল। স্বাধীনতার সাথে ও মুক্তিযুদ্ধের সাথে আওয়ামীলীগ ও শেখ মুজিবের কোন সম্পর্ক নাই। শেখ মুজিব পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্ব শাসন চেয়েছিল। শেখ মুজিবের ছয়দফা দাবীতে বাংলা ভাষা রাস্ট্র ভাষার দাবী ছিল না। ১৯৭১ সালের ১৭ জানুয়ারীতে অনুষ্টিত পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে শেখ মুজিবের আওয়ামীলীগ জয়লাভ করে। চুরি না করে কোন নির্বাচনেই আওয়ামীগে জয়লাভ করেনি। শুধুমাত্র একবার আওয়ামীলীগ নির্বাচনে চুরি করেনি। সেটা হলো পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন। পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্বশাসণের দাবীকে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ স্বাগত জানিয়ে শেখ মুজিবের আওয়ামীলীগকে ভোট দিয়েছিল। শেখ মুজিব পাকিস্তানের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ছিল। মুক্তি্যুদ্ধের নয় মাস শেখ মুজিব পাকিস্তানেই ছিল। পাকিস্তানের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী হবার কারনেই শেখ মুজিব মুক্তিযুদ্ধে যোগ না দিয়ে পাকিস্তানে চলে যায়। পাক-ভারত যুদ্ধে পাকিস্তানের বিজয়ের অভিজ্ঞতা থেকে শেখ মুজিব আন্দাজ করেছিল যে গনহত্যার পরে পূর্ব পাকিস্তানের লোকজন চুপ হয়ে যাবে। পাক-ভারত যুদ্ধের জাহাঁবাজ সৈন্যরা যে পাকিস্তান থেকে এসে বাংলাদেশে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধ করবে তা শেখ মুজিব স্বপ্নেও ভাবতে পারেনি। মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে শেখ মুজিবের কোন ধারণাই ছিলনা। ১৯৭২ সালে ভারত শেখ মুজিবকে বাংলাদেশের সরকার হিসাবে মনোনিত করে। যুদ্ধবিধবস্ত বাংলাদেশে তখন আওয়ামীলীগে চুরি, ডাকাতি, লুট, খুন, ধর্ষনে ব্যস্ত ছিল। কিসের স্বাধীনতা আর কিসের মুক্তিযুদ্ধ ? সব চাইতে বেশী মুক্তিযোদ্ধা হত্যা করা হয়েছে শেখ মুজিবের গুন্ডা ও রক্ষীবাহিনীর হাতে। বাকীগুলারে হত্যা করেছে শেখ হাসিনা। যারা মুক্তিযুদ্ধ করেনি যারা ভারতের হাতে দেশ বিক্রি করে দিয়েছে তারাই স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়া দিনরাত চিক্কুর পাড়ে।
বাংলাদেশের পুলিশ এখন রক্ষীবাহিনীর ভূমিকা পালন করছে।
লুতফুন নাহার লতা বিকিনি পরিধান করে জাতীর পিতা, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযোদ্ধা এস আই মাসুদকে সাথে নিয়ে শহীদ মিনারে একটি ছবি উঠিয়ে পোস্ট করো তাহলে আমরা স্বাধিনতা ও মুক্তিযুদ্ধ দেখতে পাবো।
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের সাথে বোরখাঁ বা হিজাবের কি সম্পর্ক ? পদলেহন করার আর কোন ইস্যু খুঁজে পাচ্ছেনা তাই অপ্রসাংগিক ফালতু কথা বলেই সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছে কিছু কিছু মূর্খ ও ইতর শ্রেনীর হিজড়া।
Saif Islam liked this on Facebook.
Aysha Khaled liked this on Facebook.
Moin Ahmed liked this on Facebook.
চিকিৎসা সেবায় এক বিশ্বস্ত নাম ফেমাস হোমিও হল।আপনার শরীরের যে কোনো অঙ্গের টিউমার, নাকে পলিপাস, অর্শ-গেজ অপারেশনের আগে আমাদের পরামর্শ নিন। আমাদের সেবা সমুহ নাক, কান, গলা, পিত্ত পাথর, কিডনি পাথর, জরায়ু টিউমার, ব্রেষ্ট টিউমার, মহিলাদের লিকুরিয়া, বাধক বন্ধাত্ব সহ পুরুষের যৌন রোগের চিকিৎসা BT এন্ড Germany ঔষধ দ্বারা শতভাগ ভালো হয়। এখানে আরো পাচ্ছেন নারী ও পুরুষের সু-স্বাস্থ্যর জন্য আলফা গ্রো যা সেবনে হবেন ভরাট চেহারার অধীকারী।
যোগাযোগের ঠিকানাঃ-ফেমাস হোমিও হল সাভার, ঢাকা।
মোবাইলঃ-০১৭৪৩৪০৩৮৮১ / ০১৯২৩১৫৯০৫৬।
বিঃদ্রঃ ভিপি ও পার্সেল যোগে দেশ-বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয় ।
ফেমাস হোমিও হল liked this on Facebook.
Jerry Kawsar liked this on Facebook.