২০১৫ সালে UNEP থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা Champion of Earth পুরস্কার পেয়েছে। বাংলাদেশের কোন ব্যাপারে বিশ্বের বিশ্ববাসী বিস্মিত হয়না। তবে এই পুরস্কার কেনো দেওয়া হলো সেটা জানার চেস্টা করছি।
সুন্দরবনের পানিতে যদি ফার্নেস তেল ফেলা হয় তাহলে কি প্রতিক্রিয়া হবে তার একটা মহড়া দেওয়া হয় ৯ই ডিসেম্বর ২০১৪ সালে। কার্গোতে করে ৩৫০,০০০ লিটার ফার্নেস তেল ডুবিয়ে দেওয়া হয় সুন্দরবনের পানিতে। ১৭ই ডিসেম্বরের ভেতরে ১৪০ মাইল পানিতে এই তেল ছড়িয়ে যায়। পানি থেকে তেল পরিস্কার করার জন্য সরকার কোন উদ্যোগ গ্রহন করেনা। এই তেলের মালিক পদ্মা তেল কোম্পানি। পানি থেকে তেল পরিস্কারের ব্যাপারে পদ্মা তেল কোম্পানী কোন আগ্রহ দেখায় নাই।
উদ্দেশ্য মূলকভাবে সুন্দরবনের পানিতে ফার্নেস তেল ভর্তি কারগো ডূবিয়ে দেওয়া হয়। উদ্দেশ্য ছিল পরীক্ষা করা – সুন্দরবনের চারিপাশের পানিতে যদি এই রকম দু’একটা কার্গোভর্তি ৩৫০,০০০ লিটার বা আরো বেশী তেল ছড়িয়ে দেওয়া যায় তাহলে আশেপাশের মানুষজন, পশুপাখি, গাছপালাতে কি প্রতিক্রিয়া হতে পা্রে সেটা দেখার জন্য।
ডিসেম্বরের এই পরীক্ষা নিরীক্ষার ফলাফল আমরা জানতে না পারলেও আমার বিশ্বাস UNEP জানতে পেরেছে। এবং জানতে পারার ফলেই শেখ হাসিনাকে Champion of Earth পুরস্কার দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
এই পুরস্কার পাবার আরো একটি অন্যতম প্রধান কারণ হলো ১৩২০ মেগাওয়াট রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন করার জন্য প্রতি বছর কাঁচামাল হিসাবে দরকার হবে ৪.৭২ মিলিয়ন টন কয়লা। তার জন্য দরকার হবে ৮০,০০০ টন কয়লা বহনকারী ৬০টি জাহাজ । কোন জাহাজ যদি ডুবে না যায় তবুও যেহেতু এইসব জাহাজ খোলা থাকে তাই কয়লার ধুলো থেকেই সুন্দরবন এলাকার বাতাস দূষিত করে এই এলাকার পশুপাখি, গাছপালা, মানুষজনকে খুব সহজেই টক্সিকেটেড করবে। তারপর যখন কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কয়লা জ্বালিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে তখন কার্বোন মনোওক্সাইড, সালফার ডিওক্সাইড পুরা সুন্দরবনকে ইতিহাস করে দেবে। রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশ ভারতের একটি যৌথ প্রজেক্ট। ভারতের দিকের সুন্দরবনে এই প্রজেক্টটি অনুমতি পায়নি কিন্তু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুমতি দিয়েছে।
ধরণা করা হচ্ছে সুন্দরবন ধবংস করে ভারতকে ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপন করার অনুমতি দেবার ফলেই শেখ হাসিনা UNEP থেকে Champion of the Earth পুরস্কার পেয়েছেন।
The Champions of the Earth award is the United Nations highest environmental honour recognizing visionary people and organisations all over the world that exemplify leadership and advocate action on sustainable development, climate change and a life of dignity for all. Bangladesh has allowed NTPC to construct a coal-fired power plant within 14 kilometers of the Sundarbans. 1,320 megawatt project could devastate the Sundarbans, Bangladesh’s largest forest and the nation’s last stronghold of the Bengal tiger. This coal-fired power plant will change the climate of Bangladesh, Sheikh Hasina’s leadership in policy makes her an example to follow as world leaders seek to take action on climate change – the policy is “Destroy the Sundarbans and Change the climate” and be the Champion of the Earth!!
Milon Rahman liked this on Facebook.
আপনি কি দাম্পত্য জীবনে অসুখি ? নিজেকে দুর্বল মনে করছেন ? যৌবনের শুরুতে যারা কু-অভ্যাস, সমকামিতা , অত্যাধিক শুক্রক্ষয় , হস্তমৈথুন , অতিরিক্ত সবপ্নদোষ , সিফিলিস , গনোরিয়া বা অন্য কোনো রোগের কারনে যতটুকু শক্তির প্রয়োজন তা এখন আর নেই , তাই বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন বা বিয়ে করে প্রিয়তমা স্ত্রীর কাছে লজ্জা পাচ্ছেন ? আপনার গোপন অংগ বিশেষ মূহুর্তে দুর্বল ? আকারে ছোটো ও নিস্তেজ ?
আপনার দাম্পত্য জীবনকে সার্থক আর মধুময় করে তুলতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে , ফোন তুলুন আর ফোন করুন নাম্বারে , কথা বলুন আমাদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে । আজ হাজারো যুবক নবজীবন লাভ করেছে ফেমাস আয়ুর্বেদিক ঔষধলায় , কলিকাতা থেকে চিকিৎসা নিয়ে ।
আজি আমাদের ফোন করুন আর আমাদের সেবা নিন , ১০০% গ্যারান্টি সহকারে চিকিৎসা দেওয়া হয় , কাজ না হলে মানি ব্যাক গ্যারান্টি ।
আমাদের ফোন নাম্বারঃ
হেড অফিস কলিকাতার নাম্বারঃ +00918334071919
ঢাকা অফিসঃ ০১৯৭৯০০৪৪৭৭
বিঃদ্রঃ কুরিয়ারের মাধ্যমে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়।
ফেমাস আয়ুর্বেদিক ঔষধলায় liked this on Facebook.