ভারতে এ বছরের প্রথম পাঁচ মাসে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ব্যাপকহারে বেড়েছে
। ২০১৪ সালের প্রথম পাঁচ মাসের তুলনায় চলতি বছরের একই সময়ে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় এক-চতুর্থাংশ।
সাম্প্রদায়িক সহিংসতা থেকে মৃত্যু নিয়ে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের করা একটি রিপোর্টকে উদ্ধৃত করে ইকোনোমিক টাইমস জানায়, ২০১৪ সালের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা ছিল ২৬ জন। চলতি বছরের একই সময়ে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৩ জনে।
২০১৪ সালের প্রথম পাঁচ মাসে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার মাত্রা ব্যাপকভাবে বাড়তে থাকে। এ সময় দেশটিতে ক্ষমতায় ছিল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট সরকার।
ওই সময়ে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় ঘটনা ঘটে ২৩২ টি। চলতি বছরের একই সময়ে ঘটেছে ২৮৭ টি ঘটনা।
গত বছরের মে মাসে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে কংগ্রেসকে হটিয়ে ক্ষমতায় আসে দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন হিন্দু জাতীয়তাবাদী দল (বিজেপি)।
সামগ্রিকভাবে ২০১৪ সালে দেশটিতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার মাত্রা কমে গিয়েছিল। ২০১৩ সালে ৮২৩ টি সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছিল। ২০১৪ সালে এ সংখ্যা কমে গিয়ে হয় ৬৪৪ টিতে।
এ সময়ে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহতের সংখ্যাও কমে গিয়েছিল। ২০১৩ সালে যেখানে নিহত হয়েছিল ১৩৩ জন, সেখানে ২০১৪ সালে নিহত হয় ৯৫ জন।
সাম্প্রতিক এ সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বৃদ্ধির জন্য দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র এবং পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারের ব্যর্থতাকে দায়ী করেছে।
চলতি বছরের শুরুর দিকে দেশটির সংখ্যালঘু ও ধর্মীয় বৈচিত্র্য সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী মোদি টাইম ম্যাগাজিনকে বলেন, ‘সরকার সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ব্যাপারে সচেতন রয়েছে এবং সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনা করছে।’
মে মাসে দেয়া এ সাক্ষাৎকারে মোদি বলেন, ‘দেশের ঐক্য এবং অখণ্ডতা তার সরকারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাবে।’
তিনি আরো বলেছিলেন, ‘দেশের সকল ধর্ম ও সব সম্প্রদায়ের একই অধিকার রয়েছে এবং তাদের সম্পূর্ণ সুরক্ষা নিশ্চিত করা আমার দায়িত্ব। ধর্ম, বর্ণ এবং গোত্রের উপর ভিত্তি করে কোনো ধরনের বৈষম্য আমার সরকার সহ্য করবে না।’ হারে বেড়েছে। ২০১৪ সালের প্রথম পাঁচ মাসের তুলনায় চলতি বছরের একই সময়ে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় এক-চতুর্থাংশ।
সাম্প্রদায়িক সহিংসতা থেকে মৃত্যু নিয়ে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের করা একটি রিপোর্টকে উদ্ধৃত করে ইকোনোমিক টাইমস জানায়, ২০১৪ সালের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা ছিল ২৬ জন। চলতি বছরের একই সময়ে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৩ জনে।
২০১৪ সালের প্রথম পাঁচ মাসে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার মাত্রা ব্যাপকভাবে বাড়তে থাকে। এ সময় দেশটিতে ক্ষমতায় ছিল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট সরকার।
ওই সময়ে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় ঘটনা ঘটে ২৩২ টি। চলতি বছরের একই সময়ে ঘটেছে ২৮৭ টি ঘটনা।
গত বছরের মে মাসে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে কংগ্রেসকে হটিয়ে ক্ষমতায় আসে দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন হিন্দু জাতীয়তাবাদী দল (বিজেপি)।
সামগ্রিকভাবে ২০১৪ সালে দেশটিতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার মাত্রা কমে গিয়েছিল। ২০১৩ সালে ৮২৩ টি সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছিল। ২০১৪ সালে এ সংখ্যা কমে গিয়ে হয় ৬৪৪ টিতে।
এ সময়ে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহতের সংখ্যাও কমে গিয়েছিল। ২০১৩ সালে যেখানে নিহত হয়েছিল ১৩৩ জন, সেখানে ২০১৪ সালে নিহত হয় ৯৫ জন।
সাম্প্রতিক এ সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বৃদ্ধির জন্য দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র এবং পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারের ব্যর্থতাকে দায়ী করেছে।
চলতি বছরের শুরুর দিকে দেশটির সংখ্যালঘু ও ধর্মীয় বৈচিত্র্য সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী মোদি টাইম ম্যাগাজিনকে বলেন, ‘সরকার সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ব্যাপারে সচেতন রয়েছে এবং সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনা করছে।’
মে মাসে দেয়া এ সাক্ষাৎকারে মোদি বলেন, ‘দেশের ঐক্য এবং অখণ্ডতা তার সরকারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাবে।’
তিনি আরো বলেছিলেন, ‘দেশের সকল ধর্ম ও সব সম্প্রদায়ের একই অধিকার রয়েছে এবং তাদের সম্পূর্ণ সুরক্ষা নিশ্চিত করা আমার দায়িত্ব। ধর্ম, বর্ণ এবং গোত্রের উপর ভিত্তি করে কোনো ধরনের বৈষম্য আমার সরকার সহ্য করবে না।’
আতিক/প্রবাস
Iqbal Mamun liked this on Facebook.
Yusuf Un Nobi Babu liked this on Facebook.
Mizanur Rahaman liked this on Facebook.
Sara Khan liked this on Facebook.
Sohel Rana liked this on Facebook.