দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রথম রাজনৈতিক মঞ্চ ছিল ১৯৮৩ সালে যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক রোডের জনসভা। বিএনপির দুঃসময়ে সেই ঐতিহাসিক সভাটির পরিচালনা করেছিলেন জনসভার অন্যতম উদ্যোক্তা তৎকালীন বৃহত্তর ডেমরা থানা যুবদলের সাধারন সম্পাদক ও বর্তমান যাত্রাবাড়ী-ডেমরা থানা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব নবীউল্লাহ নবী। ক্ষমতা দখলকারী স্বৈরাচার এরশাদের ভয়ে অনেকেই পালিয়ে গেলেও সেই দু:সময়ে জীবনবাজি রেখে আপোষহীন নেত্রীর সেই সভাটি সফল করার অন্যতম কারিগর ছিলেন জাতীয়তাবাদের অকুতোভয় নেতা নবীউল্লাহ নবী ।
আওয়ামী অগণতান্ত্রিক সরকারের বাকশালী শাসনে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌৈমত্ব চরম হুমকির মুখে। কথায় কথায় গুম-খুন করছে সরকার। সকল প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে নবীউল্লাহ নবী তার সাহসী নেতৃত্ব দিয়ে কাজ করছেন।
বিগত আন্দোলন সংগ্রামে ঢাকা শহরে কম-বেশী আন্দোলন হয়েছে । তাদের মধ্যে উজ্জল ঢাকা মহানগর বিএনপির অন্যতম নেতা সাবেক কমিশনার নবীউল্লাহ নবী , ঢাকা মহানগরের আন্দোলন-সংগ্রামে যিনি সব-সময়েই ছিলেন অগ্রভাগে, আন্দোলন সংগ্রামে যাকে তৃনমূল নেতা-কর্মীরা সবসময় পাশে পেয়েছে ।
এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে যিনি কিনা স্বৈরাচার সরকারের সন্ধা আইন ভংগ করে রাজপথে মিছিল করে স্বৈরাচারের রোষানলে পরেছিলেন,,, যে কিনা ম্যাডাম খালেদা জিয়াকে সর্বপ্রথম রাজপথে ও জনগনের কাতারে নিয়ে এসেছিলেন ।
হাসিনা বিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে যিনি দীর্ঘদিন কারাভোগ করেছেন, ঢাকা শহরে যখন কেউ মিছিল করতে পারে না তখনও এই নেতা রাজপথে সক্রিয় থেকে মিছিল মিটিং করে গেছেন । সর্বশেষ পেট্রোল বোমা হামলার মামলায় দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার পরেই তাকে আসামী করেছেন এই হায়েনা সরকার ।
দলের দালাল শ্রেনী নেতারা আওয়ামি লীগের সাথে সমজোতা করে নবী উল্লাহ নবীকে দমিয়ে রাখা হয়েছে সেখানে অথচ সেখানে নবীর কথা শুনলে নাকি বাঘে মহিষে এক ঘাটে জল খায়।
তাছাড়া নবিউল্লাহ নবী ঢাকার স্থানীয় ।। আরেকটা জিনিস মনে রাখতে হবে নবী মত জনপ্রিয়, ত্যাগী নেতার দ্বারাই সম্ভব এই হায়েনা সরকারের ভিত কাঁপিয়ে দেওয়া ।
৫২-র ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ৭১-র মুক্তিযুদ্ধ ও সর্বশেষ স্বৈরাচার-বিরোধী আন্দোলনের সূচনাই হয়েছে রাজধানী ঢাকায়। এরপর তা ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। তাই ঢাকায় বিএনপির সাংগঠনিক ভিত মজবুত করার উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে নবী উল্লাহ নবীদের মত নেতাদের সামনের সারিতে নিয়ে আসা উচিত.।
জিখান/প্রবাসনিউজ২৪.কম
Yes
Shah Murshad liked this on Facebook.
Syed Ahmed liked this on Facebook.
MD Jahir liked this on Facebook.
Mizanur Rahaman liked this on Facebook.
Mð Šîrãj liked this on Facebook.
অবশই,
Hossain Shahid Sarwardy liked this on Facebook.
Md Prem liked this on Facebook.
Md Ripon liked this on Facebook.