মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে বন্দর নগরীতে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। গ্রীষ্মের তীব্র তাপে ওষ্ঠাগত জনজীবনে বৃষ্টি নিয়ে এসেছে স্বস্তি।
বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে বৃষ্টি নেমেছে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়া কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ চৌধুরী বাংলামেইলকে বলেন, ‘মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে সারাদেশের মত চট্টগ্রামেও বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ফলে তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমে আসবে। তবে বর্ষার মূল রূপ প্রকৃতিতে পাওয়া যাবে আরো মাস খানেক পর।’
বৃষ্টিপাতের পরিমাণ এখনো রেকর্ড করা হয়নি বলে জানান আবহাওয়া কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ চৌধুরী।
এদিকে বৃষ্টিপাতের কারণে মানুষ স্বস্তি পেলেও বৃষ্টির কারণে দুর্ভোগে পড়েন শিক্ষার্থী ও কাজের সন্ধানে রাস্তায় নামা লোকজন। এছাড়া স্কুল থেকে সন্তানদের নিতে আসা অভিভাবকরা বৃষ্টিতে ভিজে ঝুবুথুবু হয়েছেন।
তবে তাপদাহের তীব্র যন্ত্রণা ভুলিয়ে দিতে এই বৃষ্টি স্বস্তিদায়ক বলে মনে করছেন অনেকেই।
নগরীর আগ্রাবাদে যাওয়ার জন্য চকবাজার এলাকায় গাড়ির অপেক্ষায় থাকা মো. আনিছ বাংলামেইলকে বলেন, ‘অফিসের জরুরী কাজের জন্য আগ্রাবাদে যেতে হচ্ছে। কিন্তু বৃষ্টির জন্য গাড়ি পাচ্ছি না। এলোমেলো করে গাড়ি রাখায় রাস্তায় প্রচণ্ড যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এরপরও গ্রীষ্মের তীব্র তাপে ওষ্ঠাগত জনজীবনে বৃষ্টি স্বস্তি নিয়ে এসেছে।’