যখন একটি দেশের সরকার সেই দেশের কিছু সংখ্যক মানুষ দিয়ে সেই দেশের কিছু সংখ্যক মানুষকে হত্যা করায় সেটা সন্ত্রাস বা টেরোরিজম নয়। সেটা হলো নিয়ম। যেমন বার্মাতে গনহত্যা একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। বার্মার আর্মী বা উগ্রপন্থি বৌদ্ধ যারা মুসলিম হত্যা করছে তারা কেউ সন্ত্রাসী নয়। তবে বার্মাতে যেসব মুসলমানদের হত্যা করা হচ্ছে তাদের কেউ কেউ বেঁচে যেয়ে যদি এই হত্যার প্রতিশোধ নেবার জন্য কোন দল তৈরি করে পালটা আক্রমণ করতো শ্রীলংকার তামিল টাইগারদের মত তাহলে এই দলটিকে সন্ত্রাসী দল বলা হতো।
ইংল্যান্ডের রাজ পরিবারকে কেউ সন্ত্রাসী বলেনা। সবাই ওদের ছবি দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকে। রাজপরিবারের পোষাক, রাজপরিবারের খাওয়া, রাজপরিবারের গাড়ী, রাজপরিবারের ঘোড়া, রাজপরিবারের হাগা সব কিছুই বিশ্বের জনগনের কাছে অত্যন্ত মূল্যবান মুহুর্ত, ঘটনা, গল্প। এক কালে ইংরেজরা গুহাতে বাস করতো। ইংরেজের রাজপরিবারের সম্পদ ছড়িয়ে রয়েছে সাড়া বিশ্বে। এইসব সম্পদ ওরা কোথায় পেয়েছে? ইংল্যান্ড থেকে যোজন যোজন দূরে অন্য দেশের সম্পদের মালিক ওরা কিভাবে হয়েছে? রাজা মানেই লুটেরা। রাজা মানেই দেশে দেশে যেয়ে দেশ দেশ থেকে সম্পদ লুট করে এনে নিজেদের দেশকে সম্পদশালী করা। এইসব কোন কিছুই সন্ত্রাসী কর্মকান্ড নয়। এইগুলা হলো শান্তিপূর্ন কর্মকান্ড।
রোহিঙ্গা মুসলমানেরা বার্মাতে কিভাবে এলো?
রাখাইন সভ্যতার শুরু হয়েছিল সম্ভবত পাঁচ হাজার বছর আগে। রাক্ষাপুরা একটি পালি শব্দ। সাংস্কৃত শব্দ রাখসপুরা। অর্থাৎ রাক্ষসের দেশ। এই দেশের আদিবাসীদের নাম নিগরিত। নিগরিতেরা এখন কিছু আছে আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে, মালইয়েশিয়ার সিম্যাংগ আদিবাসী, থাইল্যান্ডের মানি আদিবাসী, এতা, আগতা, আতি, ও ফিলিপিনসের ত্রিশটি অন্যান্য আদিবাসীরা। বহিরাগতদের থেকে এই নিগরিতেরা নিজেদেরকে স্বতন্ত্র করে রাখার সংগ্রামে জয়ী হবার কারণেই তাদের সন্মান করে “রাক্ষস” উপাধি দেওয়া হয়েছিল। এই রাক্ষসেরা ছিল অপরাজিত। এই রাক্ষসেরা ছিল আপোষহীন। এই রাক্ষসেরা সকল বহিরাগতদের বধ করে নিজেদের দেশ, নিজেদের ভূমি, নিজেদের মানুষকে রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছিল। এই রাখাইনেরা ছিল গর্বিত রাক্ষস। রাখাইন শব্দের অর্থ হলো যারা নিজেদের জাতকে সবসময়ই অন্য জাতের থেকে আলাদা করে রাখতে সক্ষম হয়েছিল।
পর্তুগীজেরা এসে এই ভুমির নাম রাখাইন থেকে আরাকান করে আর পরে বৃটিশ কোম্পানী এই রাক্ষসপুরীর নাম “আরাকান” হিসাবে রেজিস্ট্রি করে। বৃটিশরা চলে গেলে আরাকান নাম মুছে ফেলে রাক্ষসেরা আবার রাখাইন নামে ফিরে আসে। ১৮২৬ সালে বার্মার সাথে বৃটিশের যুদ্ধের পরে বার্মাকে বৃটিশ ইন্ডিয়া নিয়ন্ত্রন করে এবং রাখাইন বার্মার একটি প্রভিন্স হয়ে যায়। ১৯৪৮ সালে বার্মা স্বাধীন হলে রাখাইনেরা ফেডারেল রিপাবলিকের অংশ হয়ে যায়।
১৮২৬ সালে বৃটিশদের শ্রমিকের দরকার ছিল। তাই বাংলাদেশের চট্রগ্রামের রোহিঙ্গাদের রাখাইনে নিয়ে আসা হয় শ্রমিক হিসাবে। ১৮৬৯ সালে আরাকান বা রাখাইনে মুসলমান ছিল মাত্র ৫% । ১৮৭২ থেকে ১৯১১ সালের ভেতরে মুসলমানের সংখ্যা ৫৮,২৫৫ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ১৭৮,৬৪৭ হয়ে যায়। রাখাইনে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার শুরু ছিল ১৯৪২ সাল থেকে। এর পরে বহুবার সাম্প্রদায়িক দাংগা হয় এবং মুসলিম নিধন চলতে থাকে। ১৯৮২ সালে বার্মার নে উইন সরকার রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দিতে অস্বীকার করে। আর তখন থেকেই ওরা বার্মাতে বহিরাগত।
http://www.hrw.org/reports/2000/burma/burm005-02.htm
রোহিঙ্গারা এখন ভাসমান মানুষ। ভূমিহীন। বৃটিশেরা চলে গেছে সেই কবে। ওরা নিজদের দরকারে বিভিন্ন দেশের মানুষকে তাদের ভিটে বাড়ী থেকে বেঁধে নিয়ে যায় বিভিন্ন দেশে শ্রমিক হিসাবে। কাজ ফুরিয়ে গেলে সেইসব দেশে তাদের ফেলে রেখে আসে গনহত্যার শিকার হবার জন্য। সেজন্য বার্মিজদের রোহিঙ্গা হত্যা “সন্ত্রাস” বা “টেরোরিজম” নয়।
রোহিঙ্গা হত্যা – একটি স্বাভাবিক ঘটনা।
রোহিঙ্গা হত্যা – মশামাছি মারার মত সহজ ব্যাপার।
রোহিঙ্গা হত্যা – সন্ত্রাস নয়।
বৃটিশ উপনিবেশ সন্ত্রাস ছিলনা।
বল প্রয়োগের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশকে থেকে মানুষকে গরু ছাগলের মত বেঁধে অন্য দেশে স্থানান্তরিত করে ফেলে আসা ও সেইসব দেশের অধিবাসীদের দিয়া হত্যা করানো “সন্ত্রাসী কর্মকান্ড” নয়।
বৃটিশ উপনিবেশ যদি সন্ত্রাস হতো তাহলে বৃটিশ রাজ এত জনপ্রিয় হতোনা।
ভুল বললাম!! অনেক বড় ভুল বললাম – চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা যদি না পড়ো ধরা। বৃটিশরা সবার নাকে ডগায় বসে চুরি করে লুট করে গ্রেট বৃটেন বানিয়েছে। তাদের সবাই সন্মান করে। অর্থাৎ তারা ঐক্যবদ্ধ এবং শক্তিশালী। মুসলমানেরা ঐক্যবদ্ধ না তাই দুর্বল। ভারতের তামিলনাড়ু থেকে শ্রমিকদের নিয়া যাওয়া হয় শ্রীলংকার চা বাগানে কাজ করার জন্য। এই তামিলেরা শ্রীলংকাতে সংখ্যালঘু ছিল। তামিল গেরিলাদের ট্রেনিং দেওয়া হয় ভারতে। শ্রীলংকাতে তামিল স্বায়ত্বশাসনের জন্য গৃহযুদ্ধ হয় চল্লিশ বছর ধরে। তামিলেরা গৃহহারা হয়ে সাড়া বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। তামিলদের সব চাইতে বড় গুন হলো ওরা ঐক্যবদ্ধ। সাড়া বিশ্বের সব তামিল ঐক্যবদ্ধ। তাই এরা সাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করে নিজেদের নিরাপদ করতে পেরেছে। মুসলমানেরা ঐক্যবদ্ধ না সেজন্য ধনী মুসলমান দেশগুলো দিনে জাকাত ফেতরা দেয় আর রাতে মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের হাতকে মজবুত করে প্যালেস্টাইনে বোমা ফেলে মুসলমান হত্যা করার জন্য। সাড়া বিশ্বের মুসলমানেরা নিপীড়িত । ঐক্যবদ্ধ না হবার কারণে দুর্বল এবং একাকী। সাড়া বিশ্বের মুসলমানেরা নামেই মুসলমান আর কাজে মিরজাফর । ভাই ভাইয়ের মাংস খায়। ভাই ভাইয়ে হানাহানি করে। সাড়া বিশ্বের মুসলমানেরা নামেই মুসলমান আর কাজে কাফির।
বাংলাদেশীরা ১৯২৬ সালে ইংরেজের দ্বারা রাক্ষসপুরীতে গিয়েছিল রাক্ষসদের ভাত ভাগ করে খাবার জন্য। এই রাক্ষসেরা এখন সাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে আছে এবং স্থায়িভাবে বসবাস করছে কিন্তু রোহিঙ্গারা বের হতে পারেনি। এখনও আটকে আছে সাগরে। দিনের পর দিন জাহাজে ভাসছে। নিজেদের মলমূত্র পান করছে। নিজেদের মলমূত্রের অতিবাহিত করছে অমানবিক দিন আর রাত্রি। ওরা সাগরে ভাসছে। সাড়া বিশ্ব ওদের দিকে তাকিয়ে হাসছে। এটা ঠিক আছে। একটা ছবিতে দেখলাম একটি বেয়োনেড দিয়ে একটি রোহিঙ্গা নারীর স্তন কেটে নেওয়া হয়েছে। সেখানে একটি রক্তাক্ত গর্ত। অন্যটি ক্ষত বিক্ষত । হাত বাঁধা। চোখ খোলা। মেয়েটির সবুজ চামড়া ম্লান হয়ে আছে। মনে হচ্ছে সে কি যেন ভাবছে। ছবিতে দেখলাম উলঙ্গ মানুষকে দাঁড় করানো হচ্ছে গুলি করার আগে। অন্য একটি উলঙ্গ লাশ নীচে । সেখানেই কিছু মানুষকে বসিয়ে রাখা হয়েছে গুলি করা হবে বলে।
হিটলার কি এভাবেই জার্মানীতে ইহুদীদের হত্যা করেছিল ?
হতে পারে। হলোকাস্টের পরে ইহুদীরা ঐক্যবদ্ধ হয় তারপর আর কোন দিন ওরা একা হয়নি। ওরা এখন সব চাইতে ঐক্যবদ্ধ সব চাইতে শক্তিশালি। ইহুদীরা এখন সাড়া বিশ্বকে নিয়ন্ত্রন করছে। ইহুদীরা নিয়ন্ত্রন করছে বিশ্ব অর্থণীতি, রাজনীতি, সাংস্কৃতি, ও স্বাস্থ্য।
রোহিঙ্গাদের লাশ আর লাশ হবার আগের ছবি দেখি প্রতিদিন। এইভাবেই আফগান মুসলিমদের হত্যা করা হয়েছিল । এইভাবেই ইরাকী মুসলিমদের হত্যা করা হয়েছিল। এইভাবেই বজনিয়াতে মুসলিম হত্যা করা হয়েছিল। এইভাবেই আফ্রিকাতে মুসলিম হত্যা করা হয়েছিল । এইভাবেই প্যালেস্টাইনে মুসলিম হত্যা করা হচ্ছে। এইভাবেই ভারতে মুসলিম হত্যা করা হয়। এইভাবেই বাংলাদেশে মুসলিম হত্যা করা হয়। তবুও মুসলিমরা একতাবদ্ধ নয়। মুসলিমরা “সন্ত্রাসী”। মুসলিমরা “জঙ্গী”। যারা হত্যা করে তারা সন্ত্রাসী নয়। যারা লাশ হয় তারা “সন্ত্রাসী”।
সাড়া বিশ্বের মুসলিম নিধনের ভেতরে বাংলাদেশের মুসলিম নিধনের কাহিনী অতি চমকপ্রদ। এইখানে দেখা যায় মুসলিম ভাইয়েরা তাদের ভাইদের হত্যা করে। কোন কারণ ছাড়াই শুধুমাত্র বিরোধীদলের রাজনীতি করার অপরাধে একজন বাংলাদেশী অন্য একজন বাংলাদেশীকে হত্যা করে। আবার দেখা যায় এই হত্যাকান্ডকে বাহবা দেবার জন্য ফেসবুকে একদল লোকে স্টাটাস দেয়। এক একটি বাংলাদেশীকে হত্যা মানে এক একটি উইকেট পতিত হওয়া। বাংলাদেশে প্রতিদিন হত্যা, ধর্ষন, লুট, চুরি, প্রতারণা চলছে, চলবে, এটা স্বাভাবিক ব্যাপার – সকল প্রকারের অসভ্যতা ও বর্বরতা বাংলাদেশের জন্য সভ্যতা ও উন্নয়ন। এইসব কর্মকান্ড প্রতিদিন চলে ডাল দিয়ে ভাত খাবার মত।
বাংলাদেশীরা বলে – কি করবেন বলেন! সবাই বাংলাদেশ সরকারের দোষ দেয়। কারণ বাংলাদেশে বাংলাদেশ সরকার ও তাদের রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ এবং শক্তিশালী। বাংলাদেশের যেকোন বাসাতে পুলিশ এসে যেকোন মানুষকে হত্যা করার ক্ষমতা রাখে। যেকোন মহিলাকে যেকোন জাগাতে কাপড় খুলে ফেলতে পারে, ধর্ষন করতে পারে, চুলের মুঠী ধরে লাথি মারতে পারে। বাংলাদেশ রাখাইনদের মত নয়। বাংলাদেশ রাক্ষসপুরীর মত নয়। তাই বাংলাদেশে বহিরাগতরা সমাদৃত আর বাংলাদেশীরা অবাঞ্ছিত। মীরজাফরেরা জাতীয় নেতা। দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধাদের ক্রসফায়ারে বা ফাঁসীতে হত্যা করা হয়। বাংলাদেশে বিদেশী হুজুরদের খেদমত করার জন্য বাংলাদেশীরা সদা ব্যস্ত। বিদেশী বহুজাতিক পুঁজিপতিদের পদলেহন ও কিস্তিতে দেশ দেশের সম্পদ বিদেশে পাচারই বাংলাদেশের আদর্শ।
রোহিঙ্গারা রাখাইনে বহিরাগত। রাখাইন হলো রাক্ষসপুরী । ওরা বাইরের কারুকে সহ্য করতে পারেনা। ওরা ইংরেজের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ করেছিল তাই ইংরেজেরা বাইরে থেকে মানুষ এনে রাক্ষসপুরীতে বিভাজন ও শাসন করার অপচেস্টা করে। ১৯৪৮ সাল থেকে ইংরেজ নেই। রোহিঙ্গাদের ফেলে রেখে চলে গেছে। এখন ওরা ভাসছে জাহাজে, এখন ওদের ঘর জ্বলছে, গ্রাম জ্বলছে, শিশুদের আগুনে ছুঁড়ে ফেলে হত্যা করা হচ্ছে, নারী ধর্ষন করে হত্যা করা হচ্ছে, এখন রোহিঙ্গা শুধু লাশের ছবি। রোহিঙ্গারা বাংলাদেশি।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার বলেছে “বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ। রোহিঙ্গারা আমাদের সমস্যা না। রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের সমস্যা। মিয়ানমানের সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। রোহিঙ্গারা যার যার ঘরে ফিরে গেছে”
https://www.youtube.com/watch?v=ywuGY9yaaV4
বাংলাদেশ সরকার প্রধান – এই “ঘরে ফিরে গেছে” বলতে বুঝায় “ লাশ হয়ে যাওয়া” অর্থাৎ মাটির নীচের ঘরে ফিরে গেছে। আগে বা পরে যেখানে সবাই ফিরে যাবে ।
হাজার হাজার হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা ঢাকাতে এসেছিল ৫-৬ মে, ২০১৩ সালে। ওরা এসেছিল সেটা সবাই দেখেছে। ওরা এসেছিল সাড়া বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলো থেকে। ওরা এসেছে পায়ে হেটে, বাসে, ট্রেনে, নৌকাতে। সবাই দেখেছে। কিন্তু কেউ দ্যাখেনি কখন ওরা ঘরে ফিরে গেছে। বাংলাদেশের রাস্ট্রপ্রধান বলেছে – ওরা রং মেখে শুয়ে ছিল। পুলিশ দেখে দৌড়ে পালাতে চেস্টা করে। পুলিশ ওদের যার যার ঘরে পৌছে দিয়ে এসেছে।
আসলেই আজকাল দেখি বাংলাদেশের পুলিশ যার যার ঘরে ঢুকেই যার যার ঘরে পৌছে দিয়ে আসে।
“যার যার ঘরে পৌছে দিয়ে আসা” একটি “জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন” প্রকল্প। “যার যার ঘরে পৌছে” দিয়ে আসা সন্ত্রাস নয়। রং মেখে শুয়ে থাকাই সন্ত্রাস ও জঙ্গি কর্মকান্ড।
তাহলে “সন্ত্রাসে”র সংজ্ঞা হলো জীবন বাঁচাতে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে রুখে দাঁড়ানো।
আর “সন্ত্রাসী”র সংজ্ঞা হলো “রাস্তায় রং মেখে শুয়ে থাকা” ।
http://uscampaignforburma.org/about-burma/conflict-and-human-rights/rohingya-ethnic-cleansing.html
https://www.facebook.com/2012RohingyaMassacre
http://arrcinfo.blogspot.ca/2012/06/some-photos-on-rohingya-genocide.html
http://www.theguardian.com/commentisfree/2013/jul/14/leaders-stop-genocide-rohingya-burma
https://www.youtube.com/watch?v=5sK0h7Zqs3k
https://www.youtube.com/watch?v=-LiSGrmQ9tg
https://www.youtube.com/watch?v=Q3WQE-hVucI
https://www.youtube.com/watch?v=RfC0aJwZjFI
https://www.youtube.com/watch?v=DdMWN7SR7qE
https://www.youtube.com/watch?v=d0BnPmkznc8
https://www.youtube.com/watch?v=XriwGjHLG4g
http://www.harunyahya.com/en/Articles/179847/the-silent-massacre-of-rohingya
মানিক মিয়া liked this on Facebook.
Kamal Hossain liked this on Facebook.
Hasibul Islam liked this on Facebook.
Md Manik Howladar liked this on Facebook.
Noor Nakeib liked this on Facebook.
Elias Ali Prodhania liked this on Facebook.
Md Raminul Haque Saad liked this on Facebook.
Md Salahuddin Faisal liked this on Facebook.