শরীরের সৌন্দর্য্য বাড়াতে নানান ধরনের ট্যাটু বা উল্কির ব্যবহার হয়ে থাকে। বহুমূল্যের নানান রকমের নকশায় অঙ্গ হয়ে ওঠে আরও মনোরম, ঔজ্জ্বল্য। কিন্তু এই ট্যাটুর ভাবনা আজকের ফ্যাশন নয়। এর পিছনে লুকিয়ে রয়েছে অজানা অনেক ইতিহাসও।
এই ট্যাটুর হালহকিকত জানতে চলে যেতে হবে হাজারো বছর আগে। বিশেষ করে সাড়ে তিন হাজার বছর আগেও ট্যাটুর অস্তিত্ব ছিল। ১৯৯১ সালে অাবিস্কৃত মমি ওটজি দ্য আইসম্যানের শরীরে নানান রকমের আঁচড় দেখে বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করেছেন ব্রোঞ্জ যুগেও ট্যাটু ব্যবহার করা হতো। তাঁর শরীরে ৬১ টি দাগ পাওয়া গেছে। ১৯ রকমের নকশায় ছড়িয়ে রয়েছে তাঁর পা, কোমড় ও হাতে। সাড়ে তিন হাজার বছরের পুরানো ওটজি দ্য আইসম্যানকে অস্ট্রিয়া ও ইতালির বর্ডারে সিমিলোয়ান পাহাড়ের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়। প্রত্নতত্ত্ববিদরা মনে করছেন, ৪৫ বছর বয়সে মারা গিয়েছিলেন ওটজি। লম্বায় ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। জি নিউজ।